শুক্রবার ৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

Ad
x
বিভিন্ন কোম্পানিসমুহের

ঘোষিত লভ্যাংশ ও বার্ষিক ফলাফল

বিবিএনিউজ.নেট   |   রবিবার, ২৭ অক্টোবর ২০১৯   |   প্রিন্ট   |   842 বার পঠিত

ঘোষিত লভ্যাংশ ও বার্ষিক ফলাফল

মালেক স্পিনিং মিলস লিমিটেড :
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে মালেক স্পিনিংয়ের পরিচালনা পর্ষদ। ঘোষিত লভ্যাংশ, সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ অন্যান্য বিষয় পর্যালোচনার জন্য আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় রাজধানীর স্পেক্ট্রা কনভেনশন সেন্টারে কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ নভেম্বর।

সমাপ্ত হিসাব বছরে মালেক স্পিনিংয়ের সম্মিলিত শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৬ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ১৭ পয়সা। ৩০ জুন সম্মিলিত শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪৫ টাকা ১৩ পয়সা, যা আগের হিসাব বছর শেষে ছিল ৪৫ টাকা ৩৬ পয়সা।

ডেসকো:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (ডেসকো) পরিচালনা পর্ষদ। আগামী বছরের ৪ জানুয়ারি সকাল ১০টায় রাজধানীর ট্রাস্ট মিলনায়তনে কোম্পানির এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২১ নভেম্বর।

সমাপ্ত হিসাব বছরে মালেক স্পিনিংয়ের ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৭৭ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ১৯ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)। ৩০ জুন সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৪৬ টাকা ৩০ পয়সা।

ওয়াটা কেমিক্যালস লিমিটেড, এপেক্স ফুডস লিমিটেড, বাংলাদেশ অটোকারস লিমিটেড (বিডি অটোকারস), আইটি কনসালট্যান্টস লিমিটেড ও ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেড।

ওয়াটা কেমিক্যালস লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য মোট ৫৫ শতাংশ লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে ওয়াটা কেমিক্যালসের পর্ষদ। এর মধ্যে ৩০ শতাংশ নগদ ও ২৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। আগামী ২৬ ডিসেম্বর সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে রাজধানীর বিজয়নগরে অবস্থিত হোটেল ৭১-এ কোম্পানির ৩৭তম এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ১৯ নভেম্বর।

সমাপ্ত হিসাব বছরে ওয়াটা কেমিক্যালসের ইপিএস হয়েছে ১১ টাকা ৬৩ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৪ টাকা ৪০ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৬৬ টাকা ৮৫ পয়সা।

সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে কোম্পানিটির পর্ষদ। আগামী বছরের ৩০ জানুয়ারি বেলা ১১টায় মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার বড় বালুয়াকান্দিতে অবস্থিত কোম্পানির নিবন্ধিত কার্যালয়ে ২৩তম এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ২৮ নভেম্বর।

সমাপ্ত হিসাব বছরে সিনোবাংলার ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৭৩ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৭১ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ৩৮ পয়সা।

এপেক্স ফুডস লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে এপেক্স ফুডসের পরিচালনা পর্ষদ। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৭ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৬৯ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১২৪ টাকা ৩০ পয়সা।

আগামী ১২ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় রাজধানীর গুলশান-১-এ অবস্থিত স্পেক্ট্রা কনভেনশন সেন্টারে কোম্পানিটির এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ১১ নভেম্বর।

এপেক্স স্পিনিং অ্যান্ড নিটিং মিলস লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে কোম্পানির পর্ষদ। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৯৩ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ২ টাকা ৮৬ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৫৫ টাকা ৮ পয়সা।

আগামী ১২ ডিসেম্বর সকাল ৯টায় রাজধানীর গুলশান-১-এ অবস্থিত স্পেক্ট্রা কনভেনশন সেন্টারে কোম্পানির এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ১১ নভেম্বর।

বাংলাদেশ অটো কারস লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য ১৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে বিডি অটো কারসের পর্ষদ। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫৩ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৫২ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৭ টাকা ৪৪ পয়সা। আগামী ১৫ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় ১১০, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল, ঢাকাতে কোম্পানির এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১১ নভেম্বর।

আইটি কনসালট্যান্টস লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ১২ শতাংশ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে আইটি কনসালট্যান্টস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। এর মধ্যে ৫ শতাংশ নগদ ও ৭ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। আগামী ৫ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর মহাখালীতে অবস্থিত রাওয়া কনভেনশন হলে কোম্পানিটির ১৯তম এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ১৫ নভেম্বর।

সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫৭ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ১৯ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ২৭ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ১৪ টাকা ৬৯ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)।

এদিকে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে আইটি কনসালট্যান্টসের অনুকূলে এক একর জমি বরাদ্দ দিয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক অথরিটি। প্রাথমিকভাবে এ বিষয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে ৪০ বছর মেয়াদি একটি ইজারা চুক্তি হয়েছে। তবে পরবর্তী সময়ে চুক্তিটি নবায়ন করা যাবে।

চুক্তির শর্ত অনুযায়ী, প্রথম তিন বছর উল্লিখিত জমির প্রতি বর্গমিটারের জন্য ৫০ সেন্ট হারে ভাড়া দিতে হবে আইটি কনসালট্যান্টসকে। এক্ষেত্রে প্রতি ডলারের বিনিময় মূল্য ৮৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তিন বছর পর ভাড়ার এ হারে সংশোধন আনা হবে। তখন প্রতি বর্গমিটারের ভাড়া হবে ২ ডলার এবং ওই সময়ের বিনিময় মূল্য অনুসারে টাকার অংক নির্ধারণ করা হবে। এছাড়া ‘ইয়ারলি মেইনটেন্যান্স পেমেন্ট’ হিসেবে ১ লাখ ৭২ হাজার ৪০ টাকা অগ্রিম জমা দিতে হবে আইটি কনসালট্যান্টসকে।

ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি ন্যাশনাল টির পরিচালনা পর্ষদ। আগামী ২৪ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে অবস্থিত টিসিবি ভবনের টিসিবি অডিটোরিয়ামে কোম্পানিটির ৪১তম এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ১৯ নভেম্বর।

সমাপ্ত হিসাব বছরে ন্যাশনাল টি কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ২০ টাকা ২৪ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১৬ টাকা ৮ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৭৪ টাকা ২৪ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ১৫৬ টাকা ২০ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)।

ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড:
চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধের (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর) আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেডের পর্ষদ ২০০ শতাংশ অন্তর্বর্তী নগদ লভ্যাংশের ঘোষণা দিয়েছে। এ নিয়ে চলতি হিসাব বছরের জন্য দ্বিতীয়বারের মতো অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ ঘোষণা করল তারা। এর আগে প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পর শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২৫০ শতাংশ অন্তর্বর্তী নগদ লভ্যাংশের ঘোষণা দিয়েছিল কোম্পানিটি।

প্রথমার্ধে ম্যারিকো বাংলাদেশের ইপিএস হয়েছে ৪৮ টাকা ২০ পয়সা, যা আগের হিসাব বছরের একই সময়ে ছিল ৩৯ টাকা ৯২ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২১ টাকা ২৪ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৫ টাকা ৩০ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৫৮ টাকা ৪৯ পয়সা।

কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য মোট ১২ শতাংশ লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। এর মধ্যে ৫ শতাংশ নগদ ও ৭ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮৩ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৩৫ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩৩ টাকা ১৮ পয়সা।

আগামী ১২ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর রাওয়া কমপ্লেক্সের ঈগল হলে কোম্পানির এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৯ নভেম্বর।

স্কয়ার টেক্সটাইলস লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে স্কয়ার টেক্সটাইলসের পরিচালনা পর্ষদ। এ সময়ে কোম্পানিটির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ১৮ পয়সা। একক ইপিএস ১ টাকা ৭৬ পয়সা। ২০১৮ হিসাব বছরে সম্মিলিত ও একক ইপিএস ছিল যথাক্রমে ২ টাকা ৩২ পয়সা ও ১ টাকা ৪৭ পয়সা। ৩০ জুন সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩৮ টাকা ২ পয়সা, এককভাবে যা ৩৬ টাকা ৬৩ পয়সা।

আগামী ১২ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় ঢাকা ক্লাবের স্যামসন এইচ চৌধুরী সেন্টারে কোম্পানিটির ২৪তম এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট হয়েছে ১৯ নভেম্বর।

স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ৪৯ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদনের সুপারিশ করেছে স্কয়ার ফার্মার পর্ষদ। এর মধ্যে ৪২ শতাংশ নগদ ও বাকি ৭ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। সমাপ্ত হিসাব বছরে স্কয়ার ফার্মার সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ১৬ টাকা ৩ পয়সা। একক ইপিএস ১৩ টাকা ৩৯ পয়সা। আগের হিসাব বছরে সম্মিলিত ও একক ইপিএস ছিল যথাক্রমে ১৪ টাকা ৬৯ পয়সা ও ১০ টাকা ৪২ পয়সা। ৩০ জুন সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৮৬ টাকা ৩ পয়সা, এককভাবে যা ৭৭ টাকা ৭ পয়সা।

আগামী ১২ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় ঢাকা ক্লাবের স্যামসন এইচ চৌধুরী সেন্টারে কোম্পানির ৫৩তম এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ১৯ নভেম্বর।

এইচআর টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে এইচআর টেক্সটাইলের পর্ষদ। সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৯১ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৭০ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৪৩ টাকা ৪০ পয়সা।

আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি বেলা ১১টায় রাজধানীর গুলশান-১-এ অবস্থিত স্পেক্ট্রা কনভেনশন সেন্টারে কোম্পানিটির ৩৫তম এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ২৭ নভেম্বর।

এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৪৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ার সুপারিশ করেছে এমজেএল বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদ। সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ৫ টাকা ৮৭ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৬ টাকা ৬৬ পয়সা। একক ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৪৮ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৫ টাকা ৬৬ পয়সা। ৩০ জুন সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩৫ টাকা ৬৪ পয়সা, এককভাবে যা ৩৩ টাকা ৭২ পয়সা।

আগামী ৫ ডিসেম্বর কেআইবি কমপ্লেক্সে কোম্পানির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ১২ নভেম্বর।

মুন্নু জুট স্ট্যাফলার্স লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয়ার সুপারিশ করেছে মুন্নু জুট স্ট্যাফলার্সের পর্ষদ। এ সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৭৪ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৯৪ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৫৯ পয়সা।

আগামী ৫ ডিসেম্বর রাজধানীর ধামরাইয়ের ইসলামপুরে অবস্থিত কোম্পানির নিবন্ধিত কার্যালয়ে এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ১৪ নভেম্বর।

মুন্নু জুট স্ট্যাফলার্স লিমিটেডের নাম মুন্নু অ্যাগ্রো অ্যান্ড জেনারেল মেশিনারি লিমিটেড নির্ধারণ এবং কোম্পানির সংঘ স্মারক ও সংঘবিধির ধারায় প্রয়োজনীয় সংশোধন আনার সুপারিশ করেছে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ। ইসলামপুরে অবস্থিত নিজেদের নিবন্ধিত কার্যালয়ে আগামী ৫ ডিসেম্বর এ-বিষয়ক বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ নভেম্বর।

গোল্ডেন হারভেস্ট এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ১২ শতাংশ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে গোল্ডেন হারভেস্টের পরিচালনা পর্ষদ। এর মধ্যে ৭ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। আগামী ২৮ ডিসেম্বর সকাল ৯টায় গাজীপুর সদরের ভবানীপুরে অবস্থিত নিজস্ব কারখানা প্রাঙ্গণে কোম্পানির এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ১৮ নভেম্বর।

সমাপ্ত হিসাব বছরে গোল্ডেন হারভেস্টের সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৩ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ৮৬ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)। ৩০ জুন সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ১ পয়সা।

বিবিএস কেবলস লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ২০ শতাংশ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে বিবিএস কেবলসের পরিচালনা পর্ষদ। এর মধ্যে ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ও বাকি ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৯ টাকা ১৭ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৮ টাকা ৮ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ২৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।

আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায় অবস্থিত কোম্পানির কারখানা প্রাঙ্গণে ১১তম এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ২১ নভেম্বর।
ভবিষ্যৎ ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য মূলধনি যন্ত্রপাতি ও জমি কিনবে বিবিএস কেবলস। এর জন্য ২০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে তারা। কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ এ অনুমোদন দিয়েছে।

এসকোয়্যার নিট কম্পোজিট লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে এসকোয়্যার নিটের পরিচালনা পর্ষদ। আগামী বছরের ৩০ জানুয়ারি বেলা ১১টায় রাজধানীর ট্রাস্ট মিলনায়তনে কোম্পানির ১৯তম এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ৫ ডিসেম্বর।

সমাপ্ত হিসাব বছরে এসকোয়্যার নিটের ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৩৭ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৩ টাকা ৪৪ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৫০ টাকা ৪৯ পয়সা।

কেপিসিএল:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৪০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (কেপিসিএল) পরিচালনা পর্ষদ। আগামী ১ ডিসেম্বর কোম্পানির এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ নভেম্বর। এজিএমের স্থান ও সময় পরে জানানো হবে।

সমাপ্ত হিসাব বছরে কেপিসিএলের ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৫০ পয়সা। আগের হিসাব বছরে ইপিএস ছিল ৬ টাকা ১৮ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ২০ পয়সা।

শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড:
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয়ার সুপারিশ করেছে শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালনা পর্ষদ। আগামী ২৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় কোম্পানির এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ২৫ নভেম্বর। এজিএমের স্থান পরে জানানো হবে।

সমাপ্ত হিসাব বছরে শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ইপিএস হয়েছে ৯০ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১৫ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৫৩ পয়সা।

ঋণমান
উত্তরা ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড:
উত্তরা ফিন্যান্সের ঋণমান দীর্ঘমেয়াদে ‘ডাবল এ প্লাস’ ও স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-ওয়ান’। ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও প্রাসঙ্গিক অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রত্যয়ন করেছে ন্যাশনান ক্রেডিট রেটিংস লিমিটেড (এনসিআর)।

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে উত্তরা ফিন্যান্স। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮ টাকা ২৭ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৭ টাকা ২৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৫৫ টাকা।

২০১৭ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় উত্তরা ফিন্যান্স। সে বছর কোম্পানিটির ইপিএস হয় ৭ টাকা ২৫ পয়সা। তার আগে ২০১৬, ২০১৫ ও ২০১৩ হিসাব বছরেও ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় প্রতিষ্ঠানটি। মাঝে ২০১৪ সালে ২০ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানির শেয়ারহোল্ডাররা।

রাইট শেয়ার
প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড:
রাইট শেয়ার ইস্যু প্রস্তাবনায় সংশোধন এনেছে প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ। সংশোধিত প্রস্তাবনা অনুযায়ী, বিদ্যমান প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে দুটির পরিবর্তে একটি করে অর্থাৎ ১আর: ১ অনুপাতে রাইট শেয়ার ইস্যু করবে কোম্পানিটি। তবে এর আগে কোম্পানিটিকে নিজেদের বিশেষ সাধারণ সভায় (ইজিএম) শেয়ারহোল্ডারদের, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনসহ (বিএসইসি) অন্যান্য নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিতে হবে।

গত জুলাইয়ে পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর লক্ষ্যে বিদ্যমান প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে দুটি করে রাইট শেয়ার ইস্যুর সুপারিশ করে প্রগতি লাইফের পরিচালনা পর্ষদ। রাইট শেয়ারের সংখ্যায় পরিবর্তন আনা হলেও এর ইস্যু মূল্য আগের মতোই ১৫ টাকা রাখা হয়েছে। এর মধ্যে ১০ টাকা অভিহিত মূল্য। আর ৫ টাকা প্রিমিয়াম।

আগামী ১০ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে অবস্থিত টিসিবি ভবনের মিলনায়তনে কোম্পানির ইজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১১ নভেম্বর। বিএসইসির কাছ থেকে অনুমোদন পাওয়ার পর রাইট শেয়ার ইস্যু-সংক্রান্ত আরেকটি রেকর্ড ডেট ঘোষণা করা হবে।

কোম্পানির ব্যবসা ও মূলধন পরিকল্পনা

ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড:
কোম্পানি সম্প্রসারণের উদ্দেশ্যে গাজীপুরে ১৪৫ দশমিক ৪৩ শতক জমি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালসের পরিচালনা পর্ষদ। ভবিষ্যতে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে কোম্পানি সম্প্রসারণের উদ্দেশ্যে জমিটি ব্যবহূত হবে বলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়েছে কোম্পানিটি।

এর আগে ১ হাজার ২৮ শতক জমির জন্য একটি বায়না চুক্তি করে ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস। বায়না চুক্তির পর এই প্রথম জমি কেনার সিদ্ধান্ত নিল কোম্পানিটির পর্ষদ।

বিএসআরএম লিমিটেড:
বিএসআরএম গ্রুপের অতালিকাভুক্ত কোম্পানি বিএসআরএম স্টিল মিলস লিমিটেডকে একীভূত করার বিষয়ে হাইকোর্টের অনুমোদন পেয়েছে গ্রুপের তালিকাভুক্ত কোম্পানি বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস (বিএসআরএম) লিমিটেড। আইন অনুসারে, একীভূতকরণের পরিকল্পনা কার্যকর করতে এখন কোম্পানিটিকে শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন নিতে হবে। এ লক্ষ্যে বিএসআরএম লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ আগামী ১৯ ডিসেম্বর বেলা সাড়ে ১১টায় চট্টগ্রামের স্মরণিকা কমিউনিটি সেন্টারে কোম্পানির দশম ইজিএম আহ্বান করেছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৭ নভেম্বর।

ইজিএমে শেয়ারহোল্ডারদের কাছ থেকে একীভূতকরণ স্কিমে অনুমোদন পাওয়ার পর কোম্পানিটি শেয়ার ইস্যুর জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি কাছে আবেদন করবে। বর্তমানে বিএসআরএম স্টিল মিলসের ৪৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ শেয়ার রয়েছে বিএসআরএম লিমিটেডের কাছে।

 

Facebook Comments Box
top-1
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Posted ৫:৪১ অপরাহ্ণ | রবিবার, ২৭ অক্টোবর ২০১৯

bankbimaarthonity.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

Sat Sun Mon Tue Wed Thu Fri
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031  
প্রধান সম্পাদক: মোহাম্মাদ মুনীরুজ্জামান
প্রকাশক : সায়মুন নাহার জিদনী
নিউজরুম:

মোবাইল: ০১৭১৫-০৭৬৫৯০, ০১৮৪২-০১২১৫১

ফোন: ০২-৮৩০০৭৭৩-৫, ই-মেইল: bankbima1@gmail.com

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: পিএইচপি টাওয়ার, ১০৭/২, কাকরাইল, ঢাকা-১০০০।