আদম মালেক | ২৮ জানুয়ারি ২০২১ | ১২:১৫ অপরাহ্ণ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাধারণ বীমা কোম্পানিগুলোতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ বাড়লেও ভাটা পড়েছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগে। স্থবিরতা কাটছে না উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগে। তবে উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগে বাড়াতে সম্প্রতি নতুন নির্দেশনা জারি করে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা(আইডিআরএ)। ঐ নির্দেশনায় বীমা কোম্পানিগুলোকে নূন্যতম পরিশোধিত মূলধন সংরক্ষণ ও পরিশোধিত মূলধনের ৬০ শতাংশ শেয়ার ধারণের ওপর জোরারোপ করা হয়েছে।
এদিকে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও অন্যান্য ক্ষেত্রে বিনিয়োগ হ্রাসের কারণ এখনও অজানা। বিষয়টির কোনো সদুত্তর দিতে পারছে না অনেকে। তবে কেউ কেউ বলছেন, বীমা খাতে পরিশোধিত মূলধন অল্প। স্বল্প মুলধনী কোম্পানিতে বিনিয়োগে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের উৎসাহ কম। এদিকে বীমা খাতে পিছিয়ে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগ বাড়াতে সংশ্লিষ্টদের তৎপরতায় ফলাফল কখনো শূন্য কখনো সামান্য। ৬০ শতাংশ শেয়ার ধারণে উদ্যোক্তাদের প্রতি ‘আইডিআরএ’ র নির্দেশনা তেমন কাজে আসেনি। বিদেশি বিনিয়োগ ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বিস্তারে কোনো সুখবর নেই। তবে কম মুলধনী কোম্পানির বাজার সহজে উঠানামা করে। এজন্য দ্রুত মুনাফার আশায় সাধারণ বীমা খাতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।
কেন বীমা খাতে সাধারণ বিনিয়োগ বাড়লেও কমছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগসহ উদ্যোক্তা ও বিদেশিদের বিনিয়োগ-এমন প্রশ্নের জবাবে মার্চেন্ট ব্যাংক অ্যাসোসিয়নের চেয়ারম্যান সাঈদুর রহমান বলেন, বীমা কোম্পানিগুলোর পরিশোধিত মুলধন অল্প। স্বল্প মুলধনী কোম্পানিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ কম। একই কারণে এগিয়ে আসছে না বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও ।
এদিকে ডিএসই’র ওয়েবাসইট সূত্রে জানা যায়, গত বছরের নভেম্বরের তুলনায় ডিসেম্বরে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাধারণ বীমা খাতের ৩৭ কোম্পানির মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমেছে ২৭ কোম্পানিতে। বিনিয়োগ বেড়েছে ৫ কোম্পানিতে আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫ কোম্পানির। এ সময় সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ বেড়েছে ২৭ টি কোম্পানিতে। কমেছে ৫ কোম্পানিতে আর স্থিতিশীল ৫ কোম্পানিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ। একই সময়ে উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ ১ কোম্পানিতে বাড়লেও হ্রাস পেয়েছে আরেক কোম্পানিতে। বাকী ৩৫ টিতে বিনিয়োগের কোনো পরিবর্তন নেই। বিদেশী বিনিয়োগেও অগ্রগতি নেই। ৩১ টি প্রতিষ্ঠানে বিদেশী বিনিয়োগ শূন্য। ৩ টি কোম্পানিতে বিনিয়োগ স্থবির। ১ টি কোম্পানিতে বিনিয়োগ সামান্য বাড়লেও কমেছে ২টি প্রতিষ্ঠানে।
এদিকে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ সবচেয়ে বেশী কমেছে নদার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্সে। নভেম্বর মাসে প্রতিষ্ঠানটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ২২ দশমিক ৭৮ শতাংশ। ডিসেম্বরে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ১১ দশমিক ৭৫ শতাংশ কমে ১১ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশে নেমে এসেছে। অপরদিকে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগে সবচেয়ে বেশী এগিয়ে আছে সোনার বাংলা ইন্সুরেন্স। নভেম্বর মাসে এই ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির শেয়ারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ১৪ দশমিক ৩৫ শতাংশ। ডিসেম্বরে বিনিয়োগ ২ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ বেড়ে ১৬ দশমিক ৩৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
ডিসেম্বরে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সে শূন্য দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৬ দশমিক ৭৯ শতাংশে; এশিয়া ইন্স্যুরেন্সে শূন্য দশমিক ৫৮ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ২০ দশমিক ১২ শতাংশে; বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সে ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৩৪ দশমিক ৭৩ শতাংশে; সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সে ৩ দশমিক ২০ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ১৭ দশমিক ৩২ শতাংশে; কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সে ৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ১৩ দশমিক ১৮ শতাংশে; ঢাকা ইন্স্যুরেন্সে ৩ দশমিক ২৮ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৬ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশে; ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সে ২ দশমিক ১৮ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ১৫ দশমিক ৮৩ শতাংশে; ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সে ২ দশমিক ১৪ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ২১ দশমিক ৭৯ শতাংশে; এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সে ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৬ দশমিক ১৬ শতাংশ।
ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সে ৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৩ দশমিক ৯৭ শতাংশে; গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সে ৫ দশমিক ৬০ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ১১ দশমিক ৮৮ শতাংশে; গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সে শূন্য দশমিক ৮৮ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ২১ দশমিক ২৯ শতাংশে; ইসলামী ইন্স্যুরেন্সে ৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ১১ দশমিক ১৪ শতাংশে; জনতা ইন্স্যুরেন্সে ৮ দশমিক ৮২ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৯ দশমিক ১২ শতাংশে; কর্নফুলি ইন্স্যুরেন্সে ২ দশমিক ৮০ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৫ দশমিক ৫২ শতাংশে; নিটল ইন্স্যুরেন্সে ৬ দশমিক ১৪ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৬ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশে; পিপল্স ইন্স্যুরেন্সে ১ দশমিক ২৯ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ১২ দশমিক ১৪ শতাংশ।
ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সে ৮ দশমিক ৩৭ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ১২ দশমিক ৮৭ শতাংশে; প্রগতি ইন্স্যুরেন্সে ৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ১৫ দশমিক ২০ শতাংশে; রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সে ২ দশমিক ২৫ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ১৬ দশমিক ৩১ শতাংশে; রুপালী ইন্স্যুরেন্সে ১ দশমিক ৯৪ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ১৪ দশমিক ২৯ শতাংশে; স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সে ২ দশমিক ৫৮ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৬ দশমিক শূন্য ৪৬ শতাংশে; তাকাফুল ইন্স্যুরেন্সে ২ দশমিক ৫১ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ২০ দশমিক ৯৬ শতাংশে নেমে এসেছে।
এ সময় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সে শূন্য দশমিক ৬২ শতাংশ বেড়ে ৮ দশমিক ৯৯ শতাংশে; ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সে শূন্য দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ বেড়ে ১৬ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশে; মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সে ১ দশমিক ৫৭ শতাংশ বেড়ে ২১ দশমিক ৩৩ শতাংশে; প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সে শূন্য দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়ে ৮ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশে; মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সে ১ দশমিক ৫৭ শতাংশ বেড়ে ২১ দশমিক ৩৩ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
এছাড়া এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স,সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স,পূরবী জেনারেল ইন্সুরেন্স ও রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ অপরিবর্তিত রয়েছে।
ডিসেম্বরে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ সবচেয়ে বেশী বেড়েছে ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সে। নভেম্বরে ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ ছিল ৩৭ দশমিক ১২ শতাংশ। ডিসেম্বরে বিনিয়োগ ১২ দশমিক ২১ শতাংশ বেড়ে ৪৯ শতাংশ শূন্য ৩ শতাংশে উঠেছে।
সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সে শূন্য দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৬২ দশমিক ৪৯ শতাংশে; এশিয়া ইন্স্যুরেন্সে শূন্য দশমিক ৫৮ শতাংশ বেড়ে ৩১ দশমিক ৬১ শতাংশে; বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সে ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ বেড়ে ৩১ দশমিক ২৯ শতাংশে; সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সে ৩ দশমিক ২৪ শতাংশ বর্ধিত হয়ে ৪৬ দশমিক ৪২ শতাংশে; কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সে ৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ যোগ হয়ে ৫৪ দশমিক ৫৭; ঢাকা ইন্স্যুরেন্সে ৩ দশমিক ২৬ শতাংশ বেড়ে ৩২ দশমিক ৪২ শতাংশে; ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সে ২ দশমিক ১৮ শতাংশ বেড়ে ২৮ দশমিক ৭১ শতাংশে; ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সে ২ দশমিক ১৪ শতাংশ বেড়ে ৩৫ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশে; এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সে ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ বেড়ে ৩৩ দশমিক ৮৪ শতাংশে; ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সে ৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়ে ৫৭ দশমিক ৭৭; গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সে ৫ দশমিক ৬০ শতাংশ বেড়ে ৫২ দশমিক ৪৫ শতাংশে; গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সে শূন্য দশমিক ৮৮ শতাংশ বেড়ে ৩৬ দশমিক ৯১ শতাংশে; ইসলামী ইন্স্যুরেন্সে ৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ বেড়ে ৪৯ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
জনতা ইন্স্যুরেন্সে ৮ দশমিক ৮২ শতাংশ বেড়ে ৫২ দশমিক ২২ শতাংশে; কর্নফুলী ইন্স্যুরেন্সে ২ দশমিক ৮০ শতাংশ বেড়ে ৬৪ দশমিক ৩০ শতাংশে; নিটল ইন্স্যুরেন্সে ৪ দশমিক ১৪ শতাংশ বেড়ে ৫৮ দশমিক ৯৬ শতাংশে; নদার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্সে ১১ দশমিক ৭৫ শতাংশ বেড়ে ৫৭ দশমিক ৪২ শতাংশে; পিপল্স ইন্স্যুরেন্সে ১ দশমিক ২৯ শতাংশ বেড়ে ৫৭ দশমিক ৪৫ শতাংশে; প্রগতি ইন্স্যুরেন্সে ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ বেড়ে ৪৪ দশমিক ৮০ শতাংশে; প্রাইম ইন্স্যুরেন্সে ৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ বেড়ে ৪৯ দশমিক ৩৭ শতাংশে; জনতা ইন্স্যুরেন্সে ৪ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেড়ে ৪৭ দশমিক ০৬ শতাংশে; প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সে ৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ বেড়ে ৫৪ দশমিক ৭৭ শতাংশে; রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সে ২ দশমিক ২৫ শতাংশ বেড়ে ৫২ দশমিক শূন্য ২ শতাংশে; রুপালী ইন্স্যুরেন্সে ১ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেড়ে ৩৯ দশমিক শূন্য ২ শতাংশে; স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সে ২ দশমিক ৫৮ শতাংশ বেড়ে ৪২ দশমিক ১৮ শতাংশে; তাকাফুল ইন্স্যুরেন্সে ২ দশমিক ৫১ শতাংশ বেড়ে ২৮ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশে; ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সে শূন্য দশমিক ৬১ শতাংশ বেড়ে ২০ দশমিক শূন্য ২২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
অপরদিকে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সে শূন্য দশমিক ৫৬ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৩১ দশমিক ৪২ শতাংশে; ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সে শূন্য দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ২৩ দশমিক ৯৫ শতাংশে; মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সে ১ দশমিক ৫৭ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৪৫ দশমিক ৮২ শতাংশে; প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সে শূন্য দশমিক ৪৫ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৪৩ দশমিক ৪৩ শতাংশে; সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্সে ২ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ১৫ দশমিক ৮৩ শতাংশে হ্রাস পেয়ে ৪৬ দশমিক ৮৩ শতাংশে নেমে এসেছে। বিনিয়োগ অপরিবর্তিত রয়েছে এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স, পূরবী ইন্স্যুরেন্স ও রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে।
বাংলাদেশ সময়: ১২:১৫ অপরাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারি ২০২১
bankbimaarthonity.com | rina sristy