শুক্রবার ২৬ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৩ বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইতিবাচক অবস্থানে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত

দ্বিতীয় প্রান্তিকে আয় বেড়েছে ১২ কোম্পানির

নিজস্ব প্রতিবেদক   |   মঙ্গলবার, ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১   |   প্রিন্ট   |   280 বার পঠিত

দ্বিতীয় প্রান্তিকে আয় বেড়েছে ১২ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ২১টি কোম্পানির মধ্যে ১৮টির দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। এ সময়ে গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ১২ কোম্পানির, কমেছে ৬টির এবং একটি কোম্পানি লোকসানে রয়েছে।

আয় বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড, ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন, শাহজীবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড, বারাকা পাওয়ার লিমিটেড, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন লিমিটেড, মবিল যমুনা (এমজেএলবিডি) লিমিটেড, ডরিন পাওয়ার লিমিটেড, পাওয়ার গ্রিড লিমিটেড, যমুনা অয়েল লিমিটেড, মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড এবং সামিট পাওয়ার লিমিটেড। অন্যদিকে আয় কমে যাওয়ার মধ্যে রয়েছে- তিতাস গ্যাস লিমিটেড, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং লিমিটেড, ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই (ডেসকো), এনার্জিপ্যাক পাওয়ার, পদ্মা অয়েল এবং খুলনা পাওয়ার লিমিটেড। এছাড়া লোকসানে রয়েছে সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি লিমিটেড। এর মধ্যে দুটি কোম্পানি- লিনডে বিডি এবং বিডি ওয়েল্ডিংয়ের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

নিচে কোম্পানিগুলোর দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন তুলে ধরা হলো-

জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাবছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৭৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ৫৫ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় বেড়েছে ২২ পয়সা।

গত ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২০ টাকা ২১ পয়সা।
ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৪ টাকা ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২ টাকা ৬৯ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় বেড়েছে এক টাকা ৭৬ পয়সা। অন্যদিকে দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৯ টাকা ৫০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৫ টাকা ৪৭ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৪৭ টাকা ৮৮ পয়সা।

শাহজীবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত আয় ছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় বেড়েছে ৪৩ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২ টাকা ১৮ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় বেড়েছে ৯১ পয়সা।
বারাকা পাওয়ার লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬২ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় বেড়েছে ৪ পয়সা।

অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৫০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ১ টাকা ২৬ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় বেড়েছে ২৪ পয়সা।

ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস : কোম্পানিটি অর্ধবার্ষিকের (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ সময়ে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ৮০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৬০ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় বেড়েছে ৩ টাকা ২০ পয়সা।

৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ২০২০) কোম্পানির আয় হয়েছে ২ টাকা ৯৪ পয়সা। গত বছর একই সময় ছিল এক ৪৬ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় আয় বেড়েছে এক টাকা ৪৮ পয়সা।

 

অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন লিমিটেড: কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের অর্ধবার্ষিকের (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ সময়ে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ৮৫ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় বেড়েছে ২০ পয়সা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫৫ পয়সা। গত অর্থবছর একই সময়ে আয় ছিল ৪১ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় বেড়েছে ১৪ পয়সা।

মবিল যমুনা (এমজেএলবিডি) লিমিটেড: কোম্পানিটি চলতি অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকের (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ সময়ে কোম্পানির আয় হয়েছে ২ টাকা ৫৩ পয়সা, যা গত অর্থবছরের একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ৫৬ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় বেড়েছে ৯৭ পয়সা। দুই প্রান্তিক (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) মিলিয়ে অর্থাৎ ৬ মাসে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৩ টাকা ৬৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে সমন্বিত আয় ছিল ৩ টাকা ১১ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় বেড়েছে ৫৩ পয়সা।

ডরিন পাওয়ার লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের অর্ধবার্ষিকের (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আলোচিত প্রান্তিকে কোম্পানির ১১৯ শতাংশ মুনাফা বেড়েছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ২ টাকা ৩০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৫ পয়সা। এ হিসাবে কোম্পানির মুনাফা বেড়েছে ১ টাকা ২৫ পয়সা বা ১১৯ শতাংশ। অন্যদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৪ টাকা ৩১ পয়সা। গত বছরের একই সময় ছিল ৩ টাকা ১ পয়সা। এ হিসাবে কোম্পানির মুনাফা বেড়েছে ১ টাকা ৩০ পয়সা বা ৪৩ শতাংশ। ছয় মাসে কোম্পানিরি শেয়ারপ্রতি সমন্বিত ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ২৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ১০ টাকা ৮৭ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত নিট সম্পদ ছিল ৪৪ টাকা ৬২ পয়সা।

পাওয়ার গ্রিড লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের অর্ধবার্ষিকের (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৫১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৩২ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় বেড়েছে এক টাকা ১৯ পয়সা।
এদিকে তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৪৭ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় কমেছে ৩৯ পয়সা।
যমুনা অয়েল লিমিটেড : কোম্পানিটি দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ সময়ে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ৫৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ৪ টাকা ৭৭ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় আয় বেড়েছে ৮০ পয়সা।
৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৯ টাকা ৬৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ৯ টাকা ৩৫ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় বেড়েছে ২৯ পয়সা।

মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড : চলতি অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকের (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ সময়ে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১২ টাকা ২৪ পয়সা। এর আগের বছর আয় ছিল ১৩ টাকা ৭৫ পয়সা।
এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ’২০) শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ৭০ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৬ টাকা ১৯ পয়সা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য হয়েছে ১৬০ টাকা ৪৬ পয়সা এবং শেয়ারপ্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ হয়েছে ৪৬ টাকা ১৪ পয়সা।

সামিট পাওয়ার লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ সময়ে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ১ টাকা ৫২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৪৪ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’২০) শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৮১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ৮৪ পয়সা।

ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি সময়ে কোম্পানির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩৮ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় আয় কমেছে ৯ পয়সা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ২৫ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় আয় কমেছে ৪ পয়সা।

খুলনা পাওয়ার লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৮৫ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় আয় কমেছে ১৯ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৫৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৯৬ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় আয় কমেছে ৩৯ পয়সা।
পদ্মা অয়েল : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৮০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ৫ টাকা ৮৬ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় কমেছে এক টাকা ৬ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১১ টাকা ২০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ১৩ টাকা ৩৫ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় কমেছে ২ টাকা ১৫ পয়সা।
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ৮৫ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় কমেছে ৩৭ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৯২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ৭৩ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় কমেছে ৮১ পয়সা।
ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই (ডেসকো) : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের অর্ধবার্ষিক (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
এ সময়ে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ২ টাকা ৭ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় কমেছে এক টাকা ৭৬ পয়সা।

এদিকে ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে আয় ছিল ৯৩ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় কমেছে ৮৯ পয়সা।

তিতাস গ্যাস লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ সময়ে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৭৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৯০ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় কমেছে ১৪ পয়সা।

অন্যদিকে দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৪৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানির আয় ছিল ১ টাকা ৬২ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় আয় কমেছে ১৯ পয়সা।
সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি লিমিটেড : কোম্পানিটি দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ সময়ে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৬০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৫১ পয়সা।
দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর ’২০) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ২৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল ৪০ পয়সা।
দুই প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ৮৮ পয়সা।
গত অর্থবছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য ছিল ১২ টাকা ৭৪ পয়সা।

Facebook Comments Box
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Posted ১০:৫০ পূর্বাহ্ণ | মঙ্গলবার, ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১

bankbimaarthonity.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০  
প্রধান সম্পাদক: মোহাম্মাদ মুনীরুজ্জামান
নিউজরুম:

মোবাইল: ০১৭১৫-০৭৬৫৯০, ০১৮৪২-০১২১৫১

ফোন: ০২-৮৩০০৭৭৩-৫, ই-মেইল: bankbima1@gmail.com

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: পিএইচপি টাওয়ার, ১০৭/২, কাকরাইল, ঢাকা-১০০০।