নিজস্ব প্রতিবেদক | মঙ্গলবার, ০৯ জুন ২০২০ | প্রিন্ট | 486 বার পঠিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : আসন্ন জাতীয় বাজেটে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)শেয়ারবাজার উন্নয়নে ৪টি প্রস্তাব দিয়েছে।
সিএসইর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জাননো হয়েছে।
এসব প্রস্তাবনাগুলো হলো:
১. কর্পোরেট করহার এর পুনর্বিন্যাস: তালিকাভুক্ত কোম্পানীর করহার (কর্পোরেট কর হার) শতকরা ২৫ ভাগ থেকে কমিয়ে ২০ ভাগ করা যেতে পারে। এতে করে যেসব কোম্পানী লিস্টেড না তারা পুজিঁবাজারে আসতে অনুপ্রাণিত হবে।
২. ব্যক্তি শ্রেনীর করদাতাদের করমুক্ত লভ্যাংশের সীমা বৃদ্ধিকরণ: করমুক্ত লভ্যাংশের সীমা ৫০,০০০ থেকে ১,০০,০০০ এ উন্নীত করা যেতে পারে।
৩. ব্যক্তি শ্রেণীর করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধিকরণ: ব্যক্তি শ্রেনীর করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা ২,৫০,০০০ থেকে ৩,৫০,০০০ এ নেয়া যেতে পারে।
৪. এসএমই কোম্পানীর জন্য নতুন করহার নির্ধারণ: নতুন যেসব কোম্পানী শেয়ার মার্কেটে আসবে তাদের জন্য প্রথমেই কর প্রদানে বাধ্য না করে প্রথম তিন বছরের জন্য শূণ্য করে দেয়া যেতে পারে এবং পরবর্তীতে শতকরা ১৫ ভাগ হারে কর আরেপ করা যেতে পারে। কারণ আমাদের উদ্দেশ্য মার্কেটের গভীরতা বৃদ্ধি এবং ব্যাংকের উপর নির্ভরতা কমিয়ে শেয়ার বাজারে যেন নতুন ভাল ভাল কোম্পানী আসে সে ব্যাপারে অনুপ্রেরণা দেওয়া এবং সে জন্য কাজ করা।
এছাড়াও জব নিরাপত্তার (প্রোটেকশনের) জন্য যেহেতু কবিড-উত্তর অর্থনীতিতে ম্যনুফ্যাকচারিং খাতে জব হারানোর সম্ভাবনা আছে তাই সেসব ক্ষেত্রে যেসব কোম্পানীর জব রিট্রেন্সম্যান্ট করবে না তাদেরকে কিছু ইনসেনটিভ এবং ট্যাক্স কনসেশনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
Posted ৩:০৩ অপরাহ্ণ | মঙ্গলবার, ০৯ জুন ২০২০
bankbimaarthonity.com | saed khan