বুধবার ২৬ জুন, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১২ আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘোষিত লভ্যাংশ ও বার্ষিক ফলাফল

সপ্তাহের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য

  |   বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০১৯   |   প্রিন্ট   |   381 বার পঠিত

সপ্তাহের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য

 

দ্য সিটি ব্যাংক লিমিটেড

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৬ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেবে দ্য সিটি ব্যাংক লিমিটেড। আগামী ২৬ জুন ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। রেকর্ড ডেট ১২ মে। সমাপ্ত হিসাব বছরে সিটি ব্যাংকের সম্মিলিত শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩০ পয়সা, আগের বছর যা ছিল ৩ টাকা ৫৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর সম্মিলিতভাবে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ৭৪ পয়সা। এদিকে চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) সিটি ব্যাংকের সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ৭৯ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩৮ পয়সা।

 

রেকিট বেনকিজার (বাংলাদেশ) লিমিটেড

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৭০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে বহুজাতিক কোম্পানিটির পর্ষদ।

আগামী ৩০ মে বেলা ১১টায় চিটাগং বোট ক্লাব কনভেনশন সেন্টারে কোম্পানিটির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। রেকর্ড ডেট ৮ মে। সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৭০ টাকা ২২ পয়সা, যা আগের হিসাব বছরে ছিল ৮০ টাকা ৬৩ পয়সা। এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৮১ টাকা ৬৩ পয়সা। এদিকে চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৫ টাকা ৪৬ পয়সা, আগের বছর যা ছিল ৭ টাকা ৩৪ পয়সা। ৩১ মার্চ এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৯৭ টাকা ৯ পয়সা।

 

বিজিআইসি

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ নগদ সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি (বিজিআইসি) লিমিটেডের পর্ষদ। ২৭ জুন বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর ইস্কাটন গার্ডেন রোডে অবস্থিত ঢাকা লেডিস ক্লাবে কোম্পানির অনুষ্ঠিত হবে। রেকর্ড ডেট ৯ মে।

বার্ষিক ইপিএস ১ টাকা ৪ পয়সা, আগের বছর যা ছিল ১ টাকা ১০ পয়সা। এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ৬৩ পয়সা।

 

তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৫ শতাংশ নগদ ও ৬ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। বছর শেষে নন-লাইফ বীমা কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩৫ পয়সা, আগের বছর যা ছিল ১ টাকা ৭৯ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৫০ পয়সা। ২৯ জুন সকাল ১০টায় রাজধানীর আইডিইবি ভবনের মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি মিলনয়াতনে এজিএম করবে তাকাফুল ইন্স্যুরেন্স। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ১৬ মে।

আসন্ন পর্ষদ সভা

বিবিএস কেবলস লিমিটেড

২৩ এপ্রিল বিবিএস কেবলস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় চলতি হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) কোম্পানির অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৫ টাকা ৪৮ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩ টাকা ৫৩ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৮২ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ২ টাকা ১৬ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়ায় ২৫ টাকা ৭৬ পয়সা।

৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি। সমাপ্ত হিসাব বছরে ইপিএস হয়েছে ৮ টাকা ৮ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়ায় ২৪ টাকা ৩১ পয়সা। ২০১৭ হিসাব বছরে ৫ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছিল তারা। সে বছর ইপিএস ছিল ৪ টাকা ১২ পয়সা।

 

ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড

ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভা ২৩ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ) অনিরীক্ষিত ফলাফল পর্যালোচনা হবে। প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৬ পয়সা, যা আগের হিসাব বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৯৯ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৮৯ পয়সা, যা আগের হিসাব বছরের একই সময়ে ছিল ৭৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৫৯ টাকা ৭১ পয়সা।

সর্বশেষ রেটিং অনুসারে ইস্টার্ন হাউজিংয়ের ঋণমান দীর্ঘমেয়াদে ‘ডাবল এ’ ও স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-থ্রি’।

২০১৮ হিসাব বছরের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি। সমাপ্ত হিসাব বছরে ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৪৮ পয়সা। এর আগে ২০১৭ হিসাব বছরে ২২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল তারা। ইপিএস ছিল ২ টাকা ৩৩ পয়সা। এছাড়া ২০১৬ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ১১ মাসে সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানির শেয়ারহোল্ডাররা।

 

সামিট পাওয়ার লিমিটেড

সামিট পাওয়ার লিমিটেডের পর্ষদ সভা ২২ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। সভায় চলতি হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ) কোম্পানির অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী পর্যালোচনা করা হবে। চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৫৪ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ২ টাকা ৩৬ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ৩০ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকা ৬৪ পয়সা।

৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে সামিট পাওয়ার। আলোচ্য সময়ে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৪০ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৩১ টাকা ২৬ পয়সা। ২০১৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ১৮ মাসে সমাপ্ত হিসাব বছরেও ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানির শেয়ারহোল্ডাররা।

 

গ্রামীণফোন লিমিটেড

গ্রামীণফোন লিমিটেডের পর্ষদ সভা ২৩ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। এতে চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ অন্যান্য বিষয় পর্যালোচনা করা হবে। ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরে গ্রামীণফোনের শেয়ারহোল্ডাররা মোট ২৮০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছেন। এর মধ্যে ১২৫ শতাংশ অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করা হয়। গেল হিসাব বছরে কোম্পানিটি তাদের নিট মুনাফার ১০৮ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করেছে।

সমাপ্ত হিসাব বছরে সেলফোন অপারেটর বহুজাতিক কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২৬ টাকা ৪ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৩১ টাকা ৩৮ পয়সা। ২০১৭ হিসাব বছরে গ্রামীণফোনের শেয়ারহোল্ডাররা ২০৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন। সে বছর কোম্পানিটির ইপিএস ও এনএভিপিএস ছিল যথাক্রমে ২০ টাকা ৩১ পয়সা ও ২৬ টাকা ১ পয়সা।

 

ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড

ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পর্ষদ সভা ২৩ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে লভ্যাংশ সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেবে কোম্পানির পর্ষদ। ২০১৭ হিসাব বছরে ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় ডেল্টা লাইফ। এছাড়া ২০১৬ হিসাব বছরে ২০ শতাংশ, ২০১৫ হিসাব বছরে ১৮ ও ২০১৪ হিসাব বছরে ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানির শেয়ারহোল্ডাররা।

সর্বশেষ রেটিং অনুসারে ডেল্টা লাইফের ঋণমান দীর্ঘমেয়াদে ‘ট্রিপল এ’।

 

ওইমেক্স ইলেকট্রোড লিমিটেড

ওইমেক্স ইলেকট্রোড লিমিটেডের পর্ষদ সভা ২৩ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসম্বের) ওইমেক্স ইলেকট্রোডের ইপিএস হয়েছে ৯৮ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৯৩ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৫০ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৪৩ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৬ টাকা ১৪ পয়সা।

২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ১২ দশমিক ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে ওইমেক্স ইলেকট্রোড। বার্ষিক ইপিএস ছিল ১ টাকা ৯৬ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৬ টাকা ৪৪ পয়সা।

 

বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন

বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের পর্ষদ সভা ২৩ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। সভায় চলতি হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস হয়েছে ৯০ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৭০ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৫৩ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৪০ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৫৪ টাকা ২২ পয়সা।

২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৬ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন। আলোচ্য সময়ে ইপিএস হয়েছে ৮২ পয়সা।

 

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের পর্ষদ সভা ২৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও আসন্ন লভ্যাংশ পর্যালোচনা করা হবে।

সমাপ্ত হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ব্যাংকের সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ১৪ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ২ টাকা ৮ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৩২ টাকা ৬৭ পয়সা।

২০১৭ হিসাব বছরে ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় ইসলামী ব্যাংক। সে বছর ব্যাংকটির ইপিএস হয় ৩ টাকা ৬ পয়সা।

 

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ অন্যান্য বিষয় পর্যালোচনার জন্য ২৪ এপ্রিল পর্ষদ সভা আহ্বান করেছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড।

সমাপ্ত হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ব্যাংকের সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩২ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ২৮ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৩৬ পয়সা।

২০১৭ হিসাব বছরে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে। সে বছর ইপিএস ছিল ১ টাকা ৭৪ পয়সা।

 

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভা ২৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। এতে চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৮৩ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ২ টাকা ২১ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৬১ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৫৬ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৪৫ টাকা।

২০১৭ ও ২০১৬ হিসাব বছরে ১৫ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ দেয় পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স।

 

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড

চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ অন্যান্য বিষয় পর্যালোচনার জন্য ২৪ এপ্রিল পর্ষদ সভা আহ্বান করেছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড।

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ।

২০ মে বেলা ১১টায় কুর্মিটোলা গলফ ক্লাবের ব্যাঙ্কুয়েট হলে ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড ডেট ২২ এপ্রিল।

সমাপ্ত হিসাব বছরে ব্যাংকটির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৩ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৭২ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৪ পয়সা।

২০১৭ হিসাব বছরেও ব্যাংকটি শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয়। ২০১৬ হিসাব বছরে ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের পাশাপাশি ৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার পেয়েছিলেন ব্যাংকটির শেয়ারহোল্ডাররা।

 

ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড

ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের কোম্পানি লিমিটেডের পর্ষদ সভা ২৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। সভায় চলতি হিসাব বছরের ৩১ মার্চ সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ অন্যান্য বিষয় পর্যালোচনা করা হবে।

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৯৬ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ২৬ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৭৮ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৭০ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৩৯ টাকা ১১ পয়সা।

২০১৭ হিসাব বছরে কোম্পানিটি ১৬ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়। সে বছর ইপিএস হয় ২ টাকা ৭৬ পয়সা। এছাড়া ২০১৬ হিসাব বছরে ১৫ শতাংশ ও ২০১৫ হিসাব বছরে ১৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানির শেয়ারহোল্ডাররা।

 

সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি লিমিটেড

সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি লিমিটেডের পর্ষদ সভা ২৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। সভায় তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ পয়সা, যেখানে আগের বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল ১৭ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ১০ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৫২ পয়সা। ২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে ২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি। আলোচ্য সময়ে ইপিএস হয়েছে ২৬ পয়সা।

 

অ্যাক্টিভ ফাইন কেমিক্যালস লিমিটেড

তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার জন্য ২৪ এপ্রিল পর্ষদ সভা আহ্বান করেছে অ্যাক্টিভ ফাইন কেমিক্যালস লিমিটেড।

চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৯ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১১ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৮৬ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৫৮ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ২১ টাকা ২৩ পয়সা।

 

এএফসি এগ্রো বায়োটেক লিমিটেড

এএফসি এগ্রো বায়োটেক লিমিটেডের পর্ষদ সভা ২৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। এতে তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক ফলাফল পর্যালোচনা করা হবে।

প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫১ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ২৫ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৭৭ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৬৩ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৫৭ পয়সা। ২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে ১৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে এএফসি এগ্রো বায়োটেক।

 

দ্য পেনিনসুলা চিটাগং লিমিটেড

দ্য পেনিনসুলা চিটাগং লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভা ২৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। এতে তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ) অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী পর্যালোচনা করা হবে। প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬৪ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৩২ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ২৩ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৩০ টাকা ৯৪ পয়সা। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে পেনিনসুলা চিটাগং। বার্ষিক ইপিএস ৬২ পয়সা।

 

বিবিএস লিমিটেড

২৪ এপ্রিল বিবিএস লিমিটেডের পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক ফলাফল পর্যালোচনা করা হবে।

প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) ১ টাকা ২০ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে কোম্পানিটি। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯১ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৬১ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪২ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৭৩ পয়সা। ২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য কোম্পানিটি ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে। আলোচ্য সময়ে বার্ষিক ইপিএস ১ টাকা ৯৩ পয়সা। এনএভিপিএস ১৫ টাকা ৯৭ পয়সা।

২০১৭ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের ৫ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয় বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস। সে বছর ইপিএস ছিল ২ টাকা ৬৫ পয়সা। ২০১৬ সালের হিসাব বছরেও একই হারে নগদ ও স্টক লভ্যাংশ পান কোম্পানির শেয়ারহোল্ডাররা।

 

বাটা সু কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেড

বাটা সু কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেডের পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে ২৫ এপ্রিল। সেখানে ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত ও চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা হবে।

গেল হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ফলাফল পর্যালোচনা করে ২৪০ শতাংশ অন্তর্বর্তী নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে বাটা সু। এ সময়ে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৬১ টাকা ৫১ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৫৬ টাকা ৭১ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩৫৯ টাকা ৮৪ পয়সা।

২০১৭ হিসাব বছরে ১০৫ শতাংশ চূড়ান্ত নগদ লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি। সে বছর ২৩০ শতাংশ অন্তর্বর্তী নগদ লভ্যাংশও দিয়েছিল তারা। বার্ষিক ইপিএস ছিল ৮২ টাকা ৩৪ পয়সা।

 

বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড

২৫ এপ্রিল বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেডের পর্ষদ সভা আহ্বান করা হয়েছে। এতে তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক ফলাফল পর্যালোচনা করা হবে। প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির ইপিএস দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৪৩ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৬ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৯৬ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩৬ টাকা ৬১ পয়সা। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য কোম্পানিটি ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। এর আগে ২০১৭ হিসাব বছরের জন্য ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন এ কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা।

 

কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড

কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পর্ষদ সভা ২৫ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও লভ্যাংশ নিয়ে আলোচনা হবে।

সমাপ্ত হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৮৩ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৮১ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ২২ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ের সমান। ৩০ সেপ্টেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৫ পয়সা।

২০১৭ হিসাব বছরের জন্য ৫ শতাংশ নগদ ও ৬ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি। ২০১৬ হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানির শেয়ারহোল্ডাররা।

 

কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও লভ্যাংশ পর্যালোচনার জন্য ২৫ এপ্রিল পর্ষদ সভা আহ্বান করেছে কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।

সমাপ্ত হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ১ টাকা ৭৮ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে কোম্পানিটি, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৬৯ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১৯ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ২২ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৯ টাকা ৩৩ পয়সা।

২০১৭ হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেয় কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স। এর মধ্যে ৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। ২০১৬ হিসাব বছরেও একই হারে নগদ ও স্টক লভ্যাংশ পেয়েছিলেন শেয়ারহোল্ডাররা।

 

বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড

বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিন্যান্স কোম্পানি (বিআইএফসি) লিমিটেডের পর্ষদ সভা ২৫ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। এতে ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

সমাপ্ত হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৫ টাকা ৫৩ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৫ টাকা ৪৫ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৯৬ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা। ৩০ সেপ্টেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট দায় দাঁড়ায় ৭১ টাকা ৯৩ পয়সা।

 

ডেল্টা স্পিনার্স লিমিটেড

ডেল্টা স্পিনার্স লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভা ২৫ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। সভায় তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক ফলাফল পর্যালোচনা করা হবে। চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৩ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১০ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৬ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১০ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৪৯ পয়সা। সর্বশেষ ২০১৭ হিসাব বছরে লভ্যাংশ হিসেবে ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেয় এ কোম্পানি। সে বছর ইপিএস হয় ২৯ পয়সা। ২০১৬ সালেও কোম্পানিটি ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দিয়েছিল।

 

এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি লিমিটেড (প্রাণ)

তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার জন্য ২৫ এপ্রিল পর্ষদ সভা আহ্বান করেছে এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি লিমিটেড (প্রাণ)। চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ২১ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩ টাকা ৭৬ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৭৮ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ৭৬ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৭৬ টাকা ৪০ পয়সা।

২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ৩২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। এক বছরে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৬ টাকা ৯৪ পয়সা। এনএভিপিএস ৭৫ টাকা ৩৯ পয়সা।

 

রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড

তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ অন্যান্য বিষয় পর্যালোচনার জন্য ২৫ এপ্রিল পর্ষদ সভা আহ্বান করেছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড।

চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ১৯ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ২ টাকা ১৫ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ২ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ২১ পয়সা।

২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ২৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে রংপুর ফাউন্ড্রি। বার্ষিক ইপিএস ৩ টাকা ৯০ পয়সা। এনএভিপিএস ২৫ টাকা ৩২ পয়সা। ২০১৭ হিসাব বছরেও ২৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল তারা।

 

বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড

তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার জন্য ২৫ এপ্রিল পর্ষদ সভা আহ্বান করেছে বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড।

প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৬১ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ২ টাকা ৩০ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ৬০ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৫৯ টাকা ৬৪ পয়সা।

২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ হারে নগদ ও স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে রংপুর ফাউন্ড্রি। বার্ষিক ইপিএস ১২ টাকা ৯৫ পয়সা। এনএভিপিএস ৬৩ টাকা ৭০ পয়সা।

 

বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেড

চলতি হিসাব বছরের ৩১ মার্চ সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ অন্যান্য বিষয় পর্যালোচনার জন্য ২৫ এপ্রিল পর্ষদ সভা আহ্বান করেছে বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেড।

চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ১০ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৫৮ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩৫ টাকা ২৭ পয়সা।

২০১৮ সালের হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি। সমাপ্ত হিসাব বছরে ইপিএস হয়েছে ৫ টাকা ২৭ পয়সা। এনএভিপিএস ৩৭ টাকা ৪৮ পয়সা।

 

কনফিডেন্স সিমেন্ট লিমিটেড

তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার জন্য ২৫ এপ্রিল পর্ষদ সভা আহ্বান করেছে কনফিডেন্স সিমেন্ট লিমিটেড। চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৫৮ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ২ টাকা ৯৯ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৭ পয়সা, যা আগের হিসাব বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৭৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৬৪ টাকা ৭৬ পয়সা।

২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ নগদ ও ২০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে কনফিডেন্স সিমেন্ট। আলোচ্য সময়ে কোম্পানির বার্ষিক ইপিএস হয়েছে ৬ টাকা ৯৩ পয়সা। এনএভিপিএস ৭৬ টাকা। ২০১৭ হিসাব বছরেও ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের পাশাপাশি ২০ শতাংশ বোনাস শেয়ার পেয়েছিলেন কোম্পানির শেয়ারহোল্ডাররা। সে হিসাব বছর পুনর্মূল্যায়িত ইপিএস ছিল ৯ টাকা ২৩ পয়সা।

 

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভা ২৫ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। সমাপ্ত হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ব্যাংকের ইপিএস হয়েছে ১২ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৭০ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৮ এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৭৩ পয়সা।

২০১৭ হিসাব বছরে ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয় স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক। সে বছর প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস হয় ১ টাকা ৫৬ পয়সা।

 

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভা ২৭ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১২ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৩৩ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৩৯ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৬৩ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৮ কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৭ টাকা ৫২ পয়সা।

২০১৭ হিসাব বছরের জন্য ৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স। সে বছর কোম্পানিটির ইপিএস হয় ১ টাকা ৭৭ পয়সা। ২০১৬ সালে ৭ শতাংশ নগদ ও ৩ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানিটি। ওই বছর ইপিএস ছিল ১ টাকা ৯০ পয়সা।

 

ড্রাগন সোয়েটার অ্যান্ড স্পিনিং লিমিটেড

তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ অন্যান্য বিষয় পর্যালোচনার জন্য ২৭ এপ্রিল পর্ষদ সভা আহ্বান করেছে ড্রাগন সোয়েটার অ্যান্ড স্পিনিং লিমিটেড।

চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) ড্রাগন সোয়েটারের ইপিএস হয় ১ টাকা ২৯ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে যা ছিল ৯৩ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৮ টাকা ৫২ পয়সা।

৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য ৫ শতাংশ নগদ ও ২০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে ড্রাগন সোয়েটার। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ২৫ পয়সা।

 

ঋণমান

সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেড

সর্বশেষ সার্ভিল্যান্স রেটিং অনুসারে সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেডের ঋণমান ‘এ ওয়ান’। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত, ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অনিরীক্ষিত ও ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত হালনাগাদ ব্যাংকঋণ ও অন্যান্য উপাত্তের ভিত্তিতে এ প্রত্যয়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ।

সর্বশেষ অনিরীক্ষিত ফলাফল অনুসারে, প্রথমার্ধে সেবা খাতের কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২৫ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে যা ছিল ৩০ পয়সা।

২০১৮ হিসাব বছরের জন্য সাড়ে ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছেন সামিট অ্যালায়েন্স পোর্টের শেয়ারহোল্ডাররা। বার্ষিক ইপিএস ছিল ৬২ পয়সা। এনএভিপিএস ২৪ টাকা ৭০ পয়সা।

Facebook Comments Box
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Posted ৩:৩০ অপরাহ্ণ | বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০১৯

bankbimaarthonity.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
প্রধান সম্পাদক: মোহাম্মাদ মুনীরুজ্জামান
নিউজরুম:

মোবাইল: ০১৭১৫-০৭৬৫৯০, ০১৮৪২-০১২১৫১

ফোন: ০২-৮৩০০৭৭৩-৫, ই-মেইল: bankbima1@gmail.com

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: পিএইচপি টাওয়ার, ১০৭/২, কাকরাইল, ঢাকা-১০০০।