সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (১৭ আগস্ট) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৪৭টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এসব কোম্পানির ১০৩ কোটি ৮ লাখ ৭৭ হাজার টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৫ কোম্পানির বিশাল শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো-আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, এইচআর টেক্সটাইল ও ফরচুন সুজ লিমিটেড।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে আল আরাফা ইসলামী ব্যাংকের। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫১ কোটি টাকা।

এরপর বিশাল লেনদেন হয়েছে পূবালী ব্যাংকের। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকার।

তৃতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ৫ কোটি ৬০ হাজার টাকার।
চতুর্থ সর্বোচ্চ এইচআর টেক্সটাইলের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ২৮ লাখ ৩৪ হাজার টাকার।

পঞ্চম সর্বোচ্চ শেয়ার লেনদেন হয়েছে ফরচুন সুজের ৩ কোটি ২৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার।
এছাড়া, সিটি ব্যাংকের ২ কোটি ৮২ লাখ টাকার, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ২ কোটি ৬৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার, এসএস স্টিলের ২ কোটি ৪৩ লাখ ৭ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ২ কোটি ৩১ লাখ টাকার, ওরিয়ন ফার্মার ১ কোটি ৮২ লাখ ৫০ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ১ কোটি ৫৮ লাখ ৭৬ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ১ কোটি ৩৫ লাখ ১৯ হাজার টাকার, ফাইন ফুডসের ৯১ লাখ ৮০ হাজার টাকার, কেয়া কসমেটিকের ৯১ লাখ ২০ হাজার টাকার, খুলনা পাওয়ারের ৮৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ডমিনেজের ৭০ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকের ৬১ লাখ ৬২ হাজার টাকার, ন্যাশনাল হাউজিংয়ের ৫১ লাখ ৭৯ হাজার টাকার, আমরা নেটের ৫০ লাখ ২৮ হাজার টাকার, আরএকে সিরামিকের ৪৮ লাখ টাকার, আলিফের ৪৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

তৌফিকার ৪৪ লাখ টাকার, কাট্টালি টেক্সটাইলের ৪৩ লাখ টাকার, লাফার্জ হোলসিমের ৩৭ লাখ টাকার, সাফকো স্পিনিংয়ের ৩০ লাখ টাকার, শাহজিবাজার পাওয়ারের ২৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকার, ঢাকা ডাইংয়ের ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকার, মুন্নু সিরামিকের ২১ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, বীচ হেচারীর ২১ লাখ ২০ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ১৯ লাখ ৯৮ হাজার টাকার, আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৪ লাখ টাকার, সাউথইস্ট ব্যাংকের ১২ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, ডরিন পাওয়ারের ১২ লাখ ১৪ হাজার টাকার, বিবিএস ক্যাবলসের ১০ লাখ ২৮ হাজার টাকার, উত্তরা ব্যাংকের ৮ লাখ ৮৫ হাজার টাকার, আমান ফিডের ৮ লাখ ৭২ হাজার টাকা।

স্ট্যান্ডার্ড ইন্সুরেন্সের ৮ লাখ ৩০ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ৭ লাখ ৯৫ হাজার টাকার, এডিএন টেলিকমের ৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ৭ লাখ টাকার, সাইফ পাওয়ারের ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার, সালভো কেমিক্যালের ৬ লাখ ১৯ হাজার টাকার, ড্রাগন সোয়েটারের ৬ লাখ ২ হাজার টাকার, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৩৪ হাজার টাকার, ফু-ওয়াং সিরামিকের ৫ লাখ ১৪ হাজার টাকার, বিডি ল্যাম্পের ৫ লাখ ১২ হাজার টাকার, সিএপিএমবিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৫ লাখ ১২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।