নিজস্ব প্রতিবেদক | বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল ২০২০ | প্রিন্ট | 625 বার পঠিত
করোনা ভাইরাস সঙ্কটের আগের থেকে ব্যস্ত চট্টগ্রাম বন্দর এবং কমলাপুর অভ্যন্তরীণ কনটেইনার ডিপো (আইসিডি) এখন মারাত্মক জটের মুখোমুখি। কমলাপুর আইসিডি-এর কন্টেইনার ইয়ার্ড ধারণ ক্ষমতার বেশি কন্টেইনার থাকাতে, চট্টগ্রাম পোর্ট থেকে আরও নতুন আগত কন্টেইনার কমলাপুর আইসিডিতে পাঠানো সম্ভব হচ্ছে না।
সামিট অ্যালায়েন্স পোর্টের মুক্তারপুর, মুন্সীগঞ্জে অবস্থিত ইনল্যান্ড ওয়াটার কন্টেইনার টার্মিনাল পর্যাপ্ত ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন কাস্টম-বন্ডেড পরিধিতে এবং বাংলাদেশ কাস্টমস-এর কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশের আমদানি খাতে অতীব জরুরী বিকল্প সরবরাহের ব্যবস্থাপনা সেবা দিচ্ছে এসএপিএল। এসএপিএল পরিবর্তিত বিকল্প আমদানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কমলাপুর আইসিডি অভিমুখী কন্টেইনারগুলো চট্টগ্রাম বন্দর থেকে মুক্তারপুরে সরাসরি বিশেষভাবে তৈরি ইনল্যান্ড কন্টেইনার জাহাজে বয়ে নিয়ে আসে। মুক্তারপুর থেকে কাস্টমস ক্লিয়ারেন্সের পর আমদানিকারকরা তাদের পণ্য খালাস করে নিয়ে যাচ্ছেন। এসএপিএল ঢাকাকেন্দ্রিক রপ্তানিকারকদের জন্যে অতীব প্রয়োজনীয় সম্মিলিতকরণ এবং বন্দর সুবিধাও দিচ্ছে।
এসএপিএল-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক জওহর রিজভী বলেন, “এসএপিএল ঢাকাকেন্দ্রিক উদ্বিগ্ন আমদানিকারকদের পৌঁছে দিচ্ছে কৃষিখাত, বস্ত্র ও পোশাক খাত, ঔষুধ শিল্পের এবং অন্যান্য প্রস্ততকারকের জরুরী কাঁচামাল। অন্যদিকে এসএপিএল, চট্টগ্রাম বন্দর ও কমলাপুর আইসিডি-এর অস্বাভাবিক কন্টেইনার জট নিরসনে কাজ করে যাচ্ছে।”
Posted ১১:০৫ অপরাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল ২০২০
bankbimaarthonity.com | saed khan