নিজস্ব প্রতিবেদক | সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | প্রিন্ট | 188 বার পঠিত
ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেডের (এনটিসি) সাবেক ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মুছা ও জেনারেল ম্যানেজার (ফাইন্যান্স এন্ড একাউন্টস) মো. কেরামত আলীর বিরুদ্ধে চেক প্রতারণার মামলা তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছে পিবিআই। গতকাল সোমবার (২৯ এপ্রিল) হবিগঞ্জের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক ফখরুল ইসলাম নালিশী আবেদন আমলে নিয়ে ৪২০ ধারায় তদন্তের জন্য হবিগঞ্জ পিবিআই’র পুলিশ সুপারকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী ৫ জুন ২০২৪ তারিখের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
চলতি বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারী বাদী সাপ্তাহিক হবিগঞ্জের খবর সম্পাদক শাহ মোহাম্মদ হুমায়ূন কবীরের পক্ষে হবিগঞ্জের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নালিশী মামলাটি দায়ের করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শামছুল হক। মামলা নং সি.আর ১৫৩/২৪ইং (হবিগঞ্জ)।
মামলার বিবরণে জানা যায়, গত ২১ জুন ২০২৩ তারিখে এনটিসি’র কার্যাদেশের (স্মারক নং ন্যাটকো/বিজ্ঞাপন ২০২৩-২৩৪৪) প্রেক্ষিতে সাপ্তাহিক হবিগঞ্জের খবরে একটি বিজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়। এরপর ২ আগস্ট ২০২৩ তারিখে আসামীদ্বয়ের যৌথ স্বাক্ষরে পূবালী ব্যাংক শান্তিনগর শাখার একটি চেক (নং- অঘঅ ৬১৪৭৩৭৬, ঘঞঈ অ/ঈ ২০৪০১০২০০৫৪১) সাপ্তাহিক হবিগঞ্জের খবরের নাম ইস্যু করা হয়। চেকটি ৩ আগস্ট২০২৩ তারিখে জনতা ব্যাংক তোপখানা শাখায় সাপ্তাহিক হবিগঞ্জের খবরের অ্যাকাউন্টে জমা দিলে তা ডিজঅনার হয়। এরপর ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে বাদী অসামীদের উকিল নোটিশ পাঠালে তারা ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে জবাব দিয়ে চেকটি ব্যাংকে জমা দিতে বলে। তাদের জবাবে সন্তুষ্ট হতে না পেরে শাহ মোহাম্মদ হুমায়ূন কবীর নালিশী মামলাটি দায়ের করেন।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে শাহ মোহাম্মদ হুমায়ূন কবীর ব্যাংক বীমা অর্থনীতিকে বলেন, “হয়রানি ও প্রতারণার শিকার হয়ে মামলাটি করতে বাধ্য হয়েছি। মামলাটি এ ধরণের প্রতারকদের জন্য সতর্ক বার্তা বলেই আমি মনে করি।”
Posted ৮:৫৬ অপরাহ্ণ | সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
bankbimaarthonity.com | rina sristy