শুক্রবার ১৯ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৬ বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নিটল ইন্স্যুরেন্সের এজিএম অনুষ্ঠিত: ব্যবসায় কমলেও আয় বেড়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক   |   সোমবার, ২৫ এপ্রিল ২০২২   |   প্রিন্ট   |   170 বার পঠিত

নিটল ইন্স্যুরেন্সের এজিএম অনুষ্ঠিত: ব্যবসায় কমলেও আয় বেড়েছে

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নিটল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভায় এজিএম) সাড়ে ১২ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়েছে। গতকাল বেলা ১১ টায় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন নিটল ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট এ কে এম মনিরুল হক। এ সময় কোম্পানির ভাইস চেয়ারম্যান জুবায়ের হুমায়ুন খন্দকার, পরিচালক নাইমা হক, মাহমুদুল হক শামীম, মুরাদ হোসেন, স্বতন্ত্র পরিচালক আব্দুল আজিজ ও রঞ্জন কুমার মিত্র, মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম মাহবুবুল করিম, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা আলতাফ হোসেন, অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা ও কমপ্লায়েন্স প্রধান লিয়াকত হোসেনসহ বিপুল সংখ্যক ক্ষুদ্রবিনিয়োগকারী ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন। সভা সঞ্চালনা করেন কোম্পানি সচিব মো. সাখাওয়াত হোসেন।

সভায় ৩১ ডিসেম্বর ২০২১ সমাপ্ত বছরের বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদনের উপর আলোচনা করেন পরিচালনা পর্ষদ সদস্য ও বিনিয়োগকারীরা। উল্লেখ্য, আলোচ্য বছরে কোম্পানির গ্রস প্রিমিয়াম ৮ কোটি তিন লাখ কমে গিয়ে ৬০ কোটি ২৩ লাখ টাকা হয়েছে, যা ২০২০ সালে ছিল ৬৮ কোটি ২৭ লাখ টাকা। এর মধ্যে নিট প্রিমিয়ামের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৬ কোটি টাকা, যা আগের বছর ছিল ৪৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা। সমাপ্ত বছরে প্রতিষ্ঠানটি অবলিখন মুনাফা অর্জনের ক্ষেত্রে বিশেষ সাফল্য প্রদর্শন করেছে। ২০২১ সালে অবলিখন মুনাফা দাঁড়িয়েছে ১৩ কোটি ২০ টাকা, যা আগের বছর ছিল ১০ কোটি ৫১ লাখ টাকা। পাশাপাশি দাবি পরিশোধের পরিমাণ আগের চেয়ে কিছুটা কমেছে। আলোচ্য বছরে দাবি পরিশোধ করেছে ১৩ কোটি ৯৮ লাখ টাকা, যা আগের বছর ছিল ১৮ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।

আবার মোট সম্পদ ও শেয়ারহোল্ডারস ইক্যুয়িটি আগের বছরের তুলনায় অনেকাংশে বেড়েছে। আলোচ্য বছরে মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৯৩ কোটি ৭২ লাখ টাকা, যা ২০২০ সালে ছিল ১৮৭ কোটি ৮২ লাখ টাকা এবং শেয়ারহোল্ডারস ইক্যুয়িটির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১১৭ কোটি ২৪ লাখ টাকায়, যা আগের বছর ছিল ১০৯ কোটি ৪৯ লাখ টাকা।

বিদায়ী বছরে এমন ব্যবসায়িক ধারাবাহিকতায় প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভি) ২০২০ সালের তুলনায় বেড়েছে। আলোচ্য বছরে ইপিএস দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৯৩ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ২ টাকা ৮৪ পয়সা এবং এনএভি দাঁড়িয়েছে ২৯ টাকা ১৬ পয়সা,যা ২০২০ সালে ছিল ২৭ টাকা ২৩ পয়সা। বছর সমাপনান্তে শেয়ারহোল্ডারদের সর্বসম্মতিক্রমে আলোচ্যসূচি অনুমোদিত হয়। সভায় ২০২১ অর্থবছরের জন্য ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। সভায় শেয়ারবাজারের বর্তমান পরিস্থিতিতেও ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ায় শেয়ারহোল্ডাররা সন্তোষ প্রকাশ করেন।

তবে অনেক বিনিয়োগকারী কোম্পানির বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২১ নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেন এবং নিটল ইন্স্যুরেন্সের কর্তৃপক্ষের নিকট এসকল প্রশ্নের জবাব চান। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী গোলাম ফারুক কোম্পানির ২০২১ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে বিশ্লেষণ করে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন। তিনি প্রিমিয়াম অর্জন সম্পর্কিত বিশ্লেষণে জানতে চান কোম্পানির ২০২১ সালে গ্রস প্রিমিয়াম আয় ৬৮ কোটি ২৭ লক্ষ টাকা থেকে ( ৮কোটি ৩ লক্ষ) কোটি টাকা বা (১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ) কমে হয়েছে ৬ কোটি ২৪ লাখ টাকা। ২০২০ ও ২০২১ সালে খাত রি-ইন্স্যুরেন্স পর্যালোচনা করলে দেখা যায়-
ফায়ার ইন্স্যুরেন্স ২০২০ সালে ১০ কোটি ৮৭ লক্ষ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা। যা প্রায় ৩ কোটি টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে,যার প্রবৃদ্ধির ২৭ দশমিক ৫১ শতাংশ। ফায়ার ইন্স্যুরেন্স ২০২১ সালে ১৩ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা থেকে ১৪ কোটি ৯২লাখ টাকা বেড়েছে। অর্থাৎ ১ কোটি ৬ লক্ষ টাকা, যার প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ।

মেরিন ইন্স্যুরেন্স ২০২০ সালে ১৮ কোটি ২০লক্ষ টাকা থেকে প্রায় ১৯ কোটিতে উন্নীত হয়। বেড়েছে প্রায় ৮০ লক্ষ টাকা। অর্থাৎ প্রবৃদ্ধির হার ৪ দশমিক ১৬শতাংশ।

বিবিধ ইন্স্যুরেন্স ২০২০সালে ৭ কোটি ১৯ লক্ষ টাকা থেকে ৩ কোটি ৯৮ লাখ টাকায় হ্রাসপ্রাপ্ত হয়। অর্থাৎ ৩ দশমিক ২১শতাংশ নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়। কোটি টাকা, ঋণাত্বক প্রবৃদ্ধি ৪৪ দশমিক ৬৫শতাংশ। বিবিধ ইন্স্যুরেন্স ২০২১ সালে ৩ কোটি ৯৮ লাখ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৭ কোটি ১৮ লাখ কোটিয় উন্নীত হয়েছে। প্রিমিয়াম বৃদ্ধি পেয়েছে ৩ কোটি ২০লাখ টাকা। প্রবৃদ্ধি হার ৮০ দশমিক ৪০শতাংশ।

মটর ইন্সুরেন্স ২০২০ সালে ৩৬ কোটি ৭৭ লক্ষ টাকা থেকে ৩১ কোটি ৪৪ লক্ষ টাকায় হ্রাসপ্রাপ্ত হয়। অর্থাৎ ৫ কোটি ৩৩ লক্ষ টাকা কমেছে। ঋণাত্বক প্রবৃদ্ধির হার ১৪ দশমিক ৫০শতাংশ। মটর ইন্স্যুরেন্সের প্রিমিয়াম ২০২১ সালে ৩১ কোটি ৪৪ লক্ষ টাকা,যা আগের বছর ছিল ১৭ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি ১৩ কোটি ৭৬ লাখ টাকা বা ঋণাত্বক প্রবৃদ্ধির হার ৪৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ। মটর ইন্স্যুরেন্স প্রিমিয়াম অস্বাভাবিকভাবে কমেছে। সরকারের পলিসির কারণে আগামীতে আরও কমতে পারে, এর বিস্তারিত ব্যাখ্যা সংখ্যালঘু শেয়ারহোল্ডারদের জানা প্রয়োজন।

রি ইন্স্যুরেন্স পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, গ্রস প্রিমিয়াম কমেছে ৮ কোটি ০৩ লক্ষ টাকা বা ১১দশমিক ৭৬শতাংশ। কিন্তু নীট প্রিমিয়াম কমেছে ১১ কোটি ৭২ লাখ টাকা বা ২৪ দশমিক ৫৬শতাংশ। রি ইন্সুরেন্স গতবছর ছিলো নীট প্রিমিয়ামের ৩০দশমিক ১০শতাংশ। এবছর তা বেড়ে হয়েছে ৪০দশমিক ২৩শতাংশ। এর ব্যাখ্যা প্রয়োজন।

২০২০ সালের সাথে ২০২১ সালের রি ইন্স্যুরেন্স তুলনা করলে দেখা যায়, বিবিধ ইন্স্যুরেন্স গ্রস প্রিমিয়ামের ৭৯ দশমিক ৯০ শতাংশ থেকে বেড়ে ৮৮ দশমিক ৪৪শতাংশ। ফায়ার ইন্স্যুরেন্স গ্রস্ প্রিমিয়াম ৭৯ দশমিক ৮০শতাংশ থেকে কমে ৭৪ দশমিক ৪৬ শতাংশ দাাঁড়ায়। মেরিন ইন্স্যুরেন্সের গ্রস প্রিমিয়ামের হার ২৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ থেকে ৩০শতাংশে বৃদ্ধি পায়। মটর ইন্স্যুরেন্স গ্রস প্রিমিয়ামের হার ২০২১ দাাঁড়ায় ২ দশমিক ২৬ শতাংশ, যা ২০২০ সালে ছিল ৩ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বিষয়টি অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় নিয়ে সংখ্যালঘু শেয়ারহোল্ডারদের আস্বস্থ করবেন।

নোট ১৮.০১ পৃষ্ঠা নং ১২৭ ঋউজ ২০১৯ সালে ছিলো ৯৪ কোটি ৯২ লক্ষ টাকা, ২০২০ সালে তা ৫ কোটি ৪২লাখ টাকায় কমে অর্থাৎ প্রবৃদ্ধির হার কমেছে ৫ দশমিক ৭১শতাংশ। ২০২১ সালে এফডিআর ছিল ৮৯ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে এফডিআর কমেছে ১০ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা বা ১১ দশমিক ৫১শতাংশ, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। ২ বছরে এই ১৫ কোটি ৭২ লক্ষ টাকা কোথায় স্থানান্তর করা হয়েছে তার সন্তোষজনক ব্যাখ্যা প্রয়োজন। এফডিআর এর সমুদয় টাকা কোন্ ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে রাখা হয়েছে তার কোন তালিকা নেই, সংখ্যালঘু শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থে এই তালিকা জানা প্রয়োজন।

পৃষ্ঠা -১২৫, নোট ১০ রি ইন্স্যুরেন্স এর পাওনা ২০১৯ সালের ৭ কোটি ১০ লক্ষ কোটি থেকে কোটি ৬৮ কোটি টাকা বা অস্বাভাবিক ৮২দশমিক ৫৩শতাংশ। বেড়ে হয়েছে ১২ কোটি ৯৬ লক্ষ এই পাওনা ২০২০ সালের ১২ কোটি ৯৬ লক্ষ টাকা থেকে ১ কোটি ৫লক্ষ কোটি টাকা বা ১৩দশমিক ৫১ শতাংশ হয়েছে ১৪ কোটি ৭০লক্ষ। এর মধ্যে ঝইঈ এর পাওনা ২০১৯ সালের ৪ কোটি ৩১ লক্ষ টাকা থেকে ৪ কোটি ৬১ লক্ষ টাকা। অস্বাভাবিক ১০৭ দশমিক ২০শতাংশ বেড়ে ২০২০ সালে হয়েছে ৮ কোটি ৯৩ লক্ষ টাকা। কোটি টাকা। ২০২১ সালে তা সামান্য কমে হয়েছে ৭ কোটি ৮৫লক্ষ টাকা, বিদেশি রি ইন্স্যুয়ার এর পাওনা ২০১৯ সালে ২কোটি ৭৯ লাখ টাকা থেকে ১ কোটি ২৪ লাখ টাকা কোটি বা ৪৪ দশমিক ৪৪শতাংশ বেড়ে ২০২০ সালে হয়েছে ৪ কোটি ০৩ লাখ টাকা। ২০২১ সালে তা আরও ২ কোটি ৮২ লক্ষ টাকা বা ৭০দশমিক ১৫শতাংশ বেড়ে হয়েছে কোটি ৮৪ লক্ষ টাকা, এর বিস্তারিত ও সন্তোষজনক ব্যাখ্যা প্রয়োজন।

নোট ১৬ ঝইঈ এর কাছে পাওনা ২০১৯ সালের ৭১লক্ষ টাকা থেকে বেড়ে ২০২০ সালে হয়েছে ১ কোটি ৮৫লক্ষ টাকা। ২০২১ সালে তা ১কোটি ৮৪ লক্ষ টাকা বা ৯৯ দশমিক ৪৬শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৩ কোটি ৬৯ লক্ষ টাকা, দু’ বছরে বেড়েছে ৪১৯ দশমিক ৭০শতাংশ। বা প্রায় চারগুণ, এর ব্যাখ্যা দেবেন।

কোম্পানির আউট স্ট্যান্ডিং ক্লেইম ২০১৯ সালে ৪ কোটি ৪২লক্ষ টাকা থেকে ২০২০ সালে হয়েছে ৩ কোটি ০৫ লক্ষ টাকা, ২০২১ সালে তা আবার বেড়ে হয়েছে ৩ কোটি ৯৫লক্ষ টাকা।

আন্ডার রাইটিং প্রফিট গতবছর ছিলো ১০কোটি ৫১ কোটি টাকা, এবছর হয়েছে ১৩ কোটি ২০ কোটি টাকা । বেড়েছে ২ কোটি ৬৯ লক্ষ টাকা। প্রবৃদ্ধির হার ২৫দশমিক ৫৯ শতাংশ, যা সন্তোষজনক।

প্রফিট বিফোর ট্যাক্স ২০২০ সালে ছিলো ১৫ কোটি৭৭ লক্ষ টাকা, এবছর হয়েছে ১৫ কোটি ৯৮লক্ষ টাকা। খুব সামান্য বেড়েছে ০.২১ কোটি টাকা , প্রবৃদ্ধি ১.৩৩% যা অস্বস্তিকর ,ব্যাখ্যা প্রয়োজন।

প্রফিট আফটার ট্যাক্স ২০২০ সালে ছিলো ১১.৪৩ কোটি টাকা , এবছর হয়েছে ১১.৭৭ কোটি টাকা। বেড়েছে ০.৩৪ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২.৯৭% যা খুব সামান্য ইতিবাচক।

ইপিএস ২০১৯ সালে ৩.২২ টাকা ২০২০ সালে ২.৮৪ টাকা , ২০২১ সালে সামান্য বেড়ে ২.৯৩ টাকা। ডিভিডেন্ড গতবারের ১০% থেকে এবছর ১২.৫০% ২০১৮ ও ২০১৯ সালে ১৫% করে ডিভিডেন্ড দেওয়া হয়েছিল, ২০১৩ সালে ১৭% ।

পৃষ্ঠা ১২৩ স্পন্সর ও ডাইরেক্টর বৃদ্ধি পেয়ে শেয়ার হোল্ডিং ২০১৯ সালে ৪৬.২৯% ২০২০ সালে ৩৮.৬৮% কমেছে ৭.৬১% ২০২১ সালে ৩৫.০০% কমেছে ৩.৬৮% দুই বছরে এই ১১.২৯% শেয়ার কোন স্পন্সর বা ডাইরেক্টর বিক্রয় করেছেন তাদের নাম, শেয়ার সংখ্যা, শেয়ার বিক্রয়ের কারণ সংখ্যালঘু শেয়ারহোল্ডারদের জানাবেন।

সম্প্রতি সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মোটরযানের থার্ড পার্টি ইন্স্যুরেন্স বাতিল করা হয়েছে তার তীব্র নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে নিটল এর মটর ইন্সুরেন্স এর উপরএর ফলে নিটল ইন্সুরেন্স এর ব্যাবসা ভবিষ্যতে কতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে জানাবেন।

ক্লেইম ২০১৭ সালে ২৪.২২ কোটি টাকা ২০১৮ সালে ২৩.৬৪ কোটি টাকা ২০১৯ সালে ২১.২৭ কোটি টাকা ২০২০ সালে ১৮.৯৮ কোটি টাকা ২০২১ সালে ১৩.৯৮ কোটি টাকা ৫ বছরে প্রায় অর্ধেক হয়ে গেলো কেন, ব্যাখ্যা প্রয়োজন।
এজেন্সি কমিশন গতবছর ছিলো ৯কোটি ৩১ লক্ষ টাকা এবছর তা ৫ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা কোটি টাকা বা ৬২দশমিক ৩০ কমে হয়েছে কোটি ৫১ কোটি টাকা, মাত্র এক বছরে এটা এতো কমে গেলো কেন ব্যাখ্যা প্রয়োজন ।

 

Facebook Comments Box
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Posted ৬:১৯ অপরাহ্ণ | সোমবার, ২৫ এপ্রিল ২০২২

bankbimaarthonity.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০  
প্রধান সম্পাদক: মোহাম্মাদ মুনীরুজ্জামান
নিউজরুম:

মোবাইল: ০১৭১৫-০৭৬৫৯০, ০১৮৪২-০১২১৫১

ফোন: ০২-৮৩০০৭৭৩-৫, ই-মেইল: bankbima1@gmail.com

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: পিএইচপি টাওয়ার, ১০৭/২, কাকরাইল, ঢাকা-১০০০।