বৃহস্পতিবার ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৩ পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

Ad
x
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ব্যাংক

প্রথম চারটিই চীনের, আর্থিক ভারসাম্য পশ্চিম থেকে পূর্বমুখী

সজল সরকার   |   রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫   |   প্রিন্ট   |   86 বার পঠিত

প্রথম চারটিই চীনের, আর্থিক ভারসাম্য পশ্চিম থেকে পূর্বমুখী

বিশ্ব অর্থনীতিতে ব্যাংকিং খাতের অবস্থান দিন দিন আরও শক্তিশালী হচ্ছে। আন্তর্জাতিক আর্থিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০২৫ সালে বিশ্বের শীর্ষ ১০ ব্যাংকের মধ্যে প্রথম চারটি স্থানই দখল করে আছে চীনের রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলো। এতে স্পষ্ট হয় যে, বৈশ্বিক আর্থিক ব্যবস্থার ভারসাম্য ধীরে ধীরে পশ্চিম থেকে পূর্বমুখী হচ্ছে।

নিচে বিশ্বের শীর্ষ ১০ ব্যাংকের বিস্তারিত পরিচিতি তুলে ধরা হলো:

১. ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড কমার্শিয়াল ব্যাংক অব চায়না (আইসিবিসি)

দেশ: চীন, প্রতিষ্ঠা: ১৯৮৪ সাল, মোট সম্পদ: প্রায় ৫.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার

বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাংক হিসেবে নিজেদের অবস্থান আরও সুদৃঢ় করেছে ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড কমার্শিয়াল ব্যাংক অব চায়না (আইসিবিসি)। মোট সম্পদের পরিমাণ বর্তমানে প্রায় ৫.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার যা এককভাবে অনেক দেশের বার্ষিক জিডিপির চেয়েও বেশি।

১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত এই রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক ব্যাংকটি বর্তমানে চীনের আর্থিক ব্যবস্থার মেরুদণ্ড। কর্পোরেট ঋণ, অবকাঠামো অর্থায়ন, বৈদেশিক বাণিজ্য এবং আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ- সব ক্ষেত্রেই ব্যাংকটি শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। ব্যাংকটির সদর দপ্তর বেইজিংয়ে অবস্থিত এবং বর্তমানে এটি ৮০টিরও বেশি দেশে শাখা ও প্রতিনিধি অফিস পরিচালনা করছে। আইসিবিসি চীনের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’-এর অন্যতম প্রধান অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠান। আফ্রিকা, এশিয়া, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন অবকাঠামো প্রকল্পে তাদের অংশগ্রহণ রয়েছে। ব্যাংকটি শুধুমাত্র বাণিজ্যিক নয় বরং রাষ্ট্রীয় কৌশলগত নীতিরও অংশ।

২. চায়না কনস্ট্রাকশন ব্যাংক (সিসিবি)

দেশ: চীন, প্রতিষ্ঠা: ১৯৫৪ সাল, মোট সম্পদ: প্রায় ৫.০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার

চীনের গ্রামীণ অর্থনীতি ও কৃষি উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে পরিচিত এগ্রিকালচারাল ব্যাংক অব চায়না (সিসিবি)। বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ব্যাংক। বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম ব্যাংকটির মোট সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৪.৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। ১৯৫১ সালে প্রতিষ্ঠিত সিসিবি প্রথমে চীনের কৃষি খাত, গ্রামীণ অর্থনীতি ও কৃষকদের ঋণ সুবিধা প্রদানের জন্য গঠিত হয়েছিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ব্যাংকটি শহরাঞ্চল ও আন্তর্জাতিক বাজারে তাদের সেবা সম্প্রসারণ করে এখন পূর্ণাঙ্গ বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ ব্যাংকে রূপ নিয়েছে।

ব্যাংকটির সদর দপ্তর বেইজিংয়ে অবস্থিত। বর্তমানে চীনের প্রায় প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে তাদের শাখা রয়েছে যা দেশের সবচেয়ে বিস্তৃত ব্যাংকিং নেটওয়ার্কগুলোর একটি। এছাড়া এশিয়া, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া ও উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন শহরে সিসিবি-এর আন্তর্জাতিক অফিস রয়েছে। গ্রামীণ কৃষি ঋণের পাশাপাশি ব্যাংকটি আধুনিক ডিজিটাল ব্যাংকিং, কর্পোরেট ফাইন্যান্সিং ও ক্রস-বর্ডার ট্রেড সার্ভিসেও এগিয়ে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তারা সবুজ কৃষি অর্থায়ন ও টেকসই উন্নয়ন প্রকল্পে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে।

৩. এগ্রিকালচারাল ব্যাংক অব চায়না (এবিসি)

দেশ: চীন, প্রতিষ্ঠা: ১৯৫১ সাল, মোট সম্পদ: প্রায় ৪.৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার

চীনের গ্রামীণ অর্থনীতি ও কৃষি উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি হলো এগ্রিকালচারাল ব্যাংক অব চায়না (এবিসি)। মোট সম্পদ প্রায় ৪.৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার যা এটিকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম ব্যাংকের মর্যাদা দিয়েছে। ১৯৫১ সালে প্রতিষ্ঠিত এবিসি মূলত কৃষক ও গ্রামীণ অঞ্চলের ঋণ সুবিধার জন্য গঠিত হয়েছিল। বর্তমানে ব্যাংকটি পূর্ণাঙ্গ বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে কার্যক্রম চালাচ্ছে এবং চীনের প্রায় প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় শাখা রয়েছে। এছাড়া আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এশিয়া, ইউরোপ ও আমেরিকাতেও এর উপস্থিতি বিস্তৃত।

৪. ব্যাংক অব চায়না (বিওসি)

দেশ: চীন, প্রতিষ্ঠা: ১৯১২ সাল, মোট সম্পদ: প্রায় ৪.৬ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার

চীনের প্রাচীনতম ব্যাংক ‘ব্যাংক অব চায়না’। ১৯১২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বর্তমানে মোট সম্পদ প্রায় ৪.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার যা এটিকে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম ব্যাংক হিসেবে স্থান দিয়েছে। বিওসি প্রধানত বৈদেশিক মুদ্রা বাণিজ্য, আন্তর্জাতিক পেমেন্ট, রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা ও কর্পোরেট ব্যাংকিংয়ে সক্রিয়। এটি চীনের আর্থিক নীতির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে শাখা পরিচালনা করছে। ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’-এ বিওসি-এর অবদান বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। আন্তর্জাতিক সম্প্রসারণ, রাষ্ট্রীয় সহায়তা ও শক্তিশালী আর্থিক নেটওয়ার্ক ব্যাংকটিকে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করেছে।

৫. মিতসুবিশি ইউএফজে ফিন্যান্সিয়াল গ্রুপ

দেশ: জাপান, প্রতিষ্ঠা: ২০০৫ সালে তিনটি জাপানি ব্যাংকের সংযুক্তিতে, মোট সম্পদ: প্রায় ৩.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার

জাপানের বৃহত্তম ব্যাংক মিতসুবিশি ইউএফজে ফাইনান্সিয়াল গ্রুপ। বর্তমানে মোট সম্পদ প্রায় ৩.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার যা এটিকে বিশ্বের শীর্ষ পাঁচ ব্যাংকের মধ্যে নিয়ে এসেছে। ২০০৫ সালে তিনটি জাপানি ব্যাংকের একীভবনের মাধ্যমে গঠিত এমইউএফজি এশিয়া, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক বাজারে বিস্তৃত কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ব্যাংকটি কর্পোরেট ব্যাংকিং, বিনিয়োগ ব্যাংকিং এবং সম্পদ ব্যবস্থাপনায় সক্রিয়।

এমইউএফজি ডিজিটাল ব্যাংকিং ও টেকসই অর্থায়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রসারণ ও প্রযুক্তিনির্ভর সেবার মাধ্যমে গটঋএ জাপানের বৈশ্বিক আর্থিক প্রভাবের অন্যতম প্রতীক হয়ে উঠেছে।

৬. এইচএসবিসি হোল্ডিংস

দেশ: যুক্তরাজ্য, প্রতিষ্ঠা: ১৮৬৫ সালে হংকং-এ, মোট সম্পদ: প্রায় ৩.১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার

যুক্তরাজ্যের বহুজাতিক ব্যাংক এইচএসবিসি হোল্ডিংস। বর্তমানে মোট সম্পদ প্রায় ২.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। ১৮৬৫ সালে হংকং-এ প্রতিষ্ঠিত এইচএসবিসি আজ এশিয়া, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যে বিস্তৃত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও ব্যাংকিং সেবায় সক্রিয়। ব্যাংকটি বৈদেশিক বিনিয়োগ, কর্পোরেট ঋণ এবং আন্তর্জাতিক পেমেন্ট সেবায় প্রভাবশালী। বিশ্লেষকরা বলছেন, এইচএসবিসি-এর দীর্ঘ ইতিহাস, আন্তর্জাতিক উপস্থিতি এবং বৈশ্বিক আর্থিক সংযোগের দক্ষতা এটিকে বিশ্বব্যাপী ব্যাংকিং খাতের অন্যতম শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

৭. বিএনপি প্যারিবাস

দেশ: ফ্রান্স, প্রতিষ্ঠা: ২০০০ সালে বিএনপি ও প্যারিবাস ব্যাংকের একীভবনে, মোট সম্পদ: প্রায় ৩.০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার
ফ্রান্সের বৃহত্তম ব্যাংক বিএনপি-প্যারিবাস। বর্তমানে মোট সম্পদ প্রায় ২.৬ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০০০ সালে বিএনপি ও প্যারিবাস ব্যাংকের একীভবনের মাধ্যমে গঠিত এই ব্যাংক ইউরোপের কর্পোরেট ব্যাংকিং, বিনিয়োগ ব্যাংকিং এবং খুচরা ব্যাংকিংয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে। ব্যাংকটি সবুজ অর্থায়ন, টেকসই উন্নয়ন প্রকল্প এবং বৈশ্বিক বিনিয়োগ খাতে সক্রিয়।

বিশ্লেষকরা বলছেন, বিএনপি ও প্যারিবাস-এর শক্তিশালী ইউরোপীয় নেটওয়ার্ক, কর্পোরেট এবং খুচরা ব্যাংকিং খাতে অভিজ্ঞতা এটিকে আন্তর্জাতিক আর্থিক ক্ষেত্রের অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

৮. জেপিমর্গান চেজ

দেশ: যুক্তরাষ্ট্র, প্রতিষ্ঠা: ২০০০ সালে (তিন ব্যাংক একীভবনে), মোট সম্পদ: প্রায় ২.৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার

যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম বিনিয়োগ ব্যাংক জেপি মরগান চেজ। বর্তমানে মোট সম্পদ প্রায় ২.৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। চলতি শতাব্দীতে জেপি মরগান চেজ কর্পোরেট ফাইন্যান্স, সম্পদ ব্যবস্থাপনা, শেয়ারবাজার লেনদেন এবং আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ওয়াল স্ট্রিট এবং বৈশ্বিক বিনিয়োগ ক্ষেত্রের প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এটি স্বীকৃত।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, শক্তিশালী আর্থিক নীতি, প্রযুক্তিনির্ভর ব্যাংকিং সেবা এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রসারণের কারণে জেপি মরগান চেজ বৈশ্বিক অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে কাজ করছে।

৯. ব্যাংক অব আমেরিকা (বিওএ)

দেশ: যুক্তরাষ্ট্র, প্রতিষ্ঠা: ১৯০৪ সাল, মোট সম্পদ: প্রায় ২.৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার

যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান বাণিজ্যিক ব্যাংক ব্যাংক অব আমেরিকা। বর্তমানে মোট সম্পদ প্রায় ২.৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।

বিওএ খুচরা ব্যাংকিং, ক্রেডিট কার্ড, সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও বিনিয়োগ খাতে সক্রিয়। দেশজুড়ে বিস্তৃত শাখা নেটওয়ার্ক এবং ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে এটি মার্কিন অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, শক্তিশালী গ্রাহকভিত্তি, বৈচিত্র্যময় আর্থিক সেবা এবং প্রযুক্তিনির্ভর উদ্ভাবনের মাধ্যমে বিওএ আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে একটি শক্তিশালী কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।

১০. ক্রেডি আগ্রিকোল

দেশ: ফ্রান্স, প্রতিষ্ঠা: ১৮৯৪ সাল, মোট সম্পদ: প্রায় ২.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার

ফ্রান্সের অন্যতম প্রধান ব্যাংক ক্রেডি আগ্রিকোল। বর্তমানে মোট সম্পদ প্রায় ২.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার যা এটিকে বিশ্বের শীর্ষ ১০ ব্যাংকের মধ্যে রাখে।

১৮৯৪ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ব্যাংক কৃষি অর্থায়ন, কর্পোরেট ব্যাংকিং এবং খুচরা ব্যাংকিংয়ে সক্রিয়। বিশেষ করে ইউরোপে এটি কৃষি খাতের অর্থায়নে বিশেষ পরিচিত। ব্যাংকটি সবুজ অর্থায়ন, টেকসই উন্নয়ন প্রকল্প এবং বৈশ্বিক বিনিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, শক্তিশালী ইউরোপীয় নেটওয়ার্ক, কৃষি ও কর্পোরেট ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা এবং টেকসই প্রকল্পে বিনিয়োগ ক্রেডি আগ্রিকোলকে আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং খাতের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

এই তালিকা প্রমাণ করে যে, বিশ্বের ব্যাংকিং শক্তির ভার এখন মূলত এশিয়ার হাতে। চীনের চারটি ব্যাংক এবং জাপানের একটিকে নিয়ে মোট পাঁচটি এশীয় ব্যাংক শীর্ষ দশে অবস্থান করছে। এর বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের ব্যাংকগুলোকে তাদের বাজার অবস্থান ধরে রাখতে ক্রমবর্ধমান প্রতিযোগিতা মোকাবিলা করতে হচ্ছে।

Facebook Comments Box

Posted ৭:৫৭ অপরাহ্ণ | রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫

bankbimaarthonity.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

Page 1

এ বিভাগের আরও খবর

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

Sat Sun Mon Tue Wed Thu Fri
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031  
প্রধান সম্পাদক: মোহাম্মাদ মুনীরুজ্জামান
প্রকাশক : সায়মুন নাহার জিদনী
নিউজরুম:

মোবাইল: ০১৭১৫-০৭৬৫৯০, ০১৮৪২-০১২১৫১

ফোন: ০২-৮৩০০৭৭৩-৫, ই-মেইল: bankbima1@gmail.com

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: পিএইচপি টাওয়ার, ১০৭/২, কাকরাইল, ঢাকা-১০০০।