শুক্রবার ২২ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

Ad
x

৭ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক   |   সোমবার, ২৭ জুলাই ২০২০   |   প্রিন্ট   |   531 বার পঠিত

৭ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৭ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- পিপলস ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড (এসআইবিএল), সিটি ব্যাংক লিমিটেড, রেকিট বেনকিজার লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এবং পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

পিপলস ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৫ পয়সা।
প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৪৩ পয়সা। সে হিসেবে দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস দাঁড়ায় ৩৮ পয়সা।
প্রথম দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৮৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল মাইনাস ২৪ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২৭ টাকা ৯৫ পয়সা।

সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড (এসআইবিএল) : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২০-জুন’২০) সমন্বিতভাবে অর্থাৎ সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেট ইপিএস) হয়েছে ৫০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ৩৯ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (সলো ইপিএস) হয়েছে ৫১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সলো ইপিএস ছিল ৩৮ পয়সা।
শুধু দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল’২০-জুন’২০) সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেট ইপিএস) হয়েছে ১১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১০ পয়সা।
অন্যদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (সলো ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সলো ইপিএস ছিল ১০ পয়সা।
দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ২ টাকা ৫২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ২৮ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ২ টাকা ৫২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ২৮ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৯ টাকা ৮৮ পয়সা, আর এককভাবে এনএভিপিএস ছিল ১৯ টাকা ৮৪ পয়সা।

সিটি ব্যাংক লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২০-জুন’২০) সমন্বিতভাবে অর্থাৎ সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ সিটি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেট ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১ টাকা ৮২ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (সলো ইপিএস) হয়েছে ৮৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সলো ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬৭ পয়সা।
শুধু দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল’২০-জুন’২০) সমন্বিতভাবে অর্থাৎ সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ যমুনা ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেট ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬ পয়সা।
অন্যদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (সলো ইপিএস) হয়েছে ২৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সলো ইপিএস ছিল ১ টাকা ৮ পয়সা।
দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ৩ টাকা ৬৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৫ টাকা ৮৬ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ৩ টাকা ৬১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৬ টাকা ৫৬ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৪ টাকা ৬৭ পয়সা, আর এককভাবে এনএভিপিএস ছিল ২৫ টাকা ৬৫ পয়সা।

রেকিট বেনকিজার লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৩ টাকা ৪৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ২১ টাকা ৮২ পয়সা। চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৭ টাকা ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩৭ টাকা ২১ পয়সা। দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ২১১ টাকা ৯৪ পয়সা। আগের বছর একই প্রান্তিকে ছিল ৭২ টাকা ২২ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২০০ টাকা ১৫ পয়সা।

প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ০৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৫৩ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৪৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯০ পয়সা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত ক্যাশ ফ্লো ছিল ৭৮ পয়সা। আগের বছর একই প্রান্তিকে ছিল ১ টাকা ৩১ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার সমন্বিত প্রতি সমন্বিত প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২৩ টাকা ৮৮ পয়সা।

রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ২৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ৬৮ পয়সা।

চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৪৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৬৯ পয়সা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৪ টাকা ৫৬ পয়সা। আগের বছর একই প্রান্তিকে ছিল ৪ টাকা ০৬ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ৫১ টাকা ১২ পয়সা।

পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স : কোম্পানিটির প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ,২০২০) ১৫ কোটি ১০ লাখ টাকার প্রিমিয়াম আয় বেড়েছে। আগের বছর একই সময় কমেছিল ৪৫ কোটি ৭১ লাখ টাকা।আলোচ্য সময়ে কোম্পানির লাইফ ফান্ডের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৬৯৪ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। আগের বছর একই সময় ছিল এক হাজার ৭৮৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা।
অন্যদিকে, কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল, ২০১৮-জুন,২০১৮) ৪৮ কোটি ৯০ লাখ টাকার প্রিমিয়াম আয় কমেছে। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির লাইফ ফান্ডের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৬৪৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।
আগের বছর একই সময় কোম্পানির প্রিমিয়াম আয় বেড়েছিল ২ কোটি ৮৭ লাখ টাকার। একই সময়ে কোম্পানিটির লাইফ ফান্ডের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৭৯০ কোটি ২ লাখ টাকা।
এদিকে ৬ মাসে কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় কমেছে ৩৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকার। আর তহবিলের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৬৬১ কোটি ৬ লাখ টাকার। আগের বছর একই সময় ছিল ৪২ কোটি ৮৪ লাখ টাকার। আর তহবিলের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৭৪৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

Facebook Comments Box
top-1
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Posted ১:৩৭ অপরাহ্ণ | সোমবার, ২৭ জুলাই ২০২০

bankbimaarthonity.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

Sat Sun Mon Tue Wed Thu Fri
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30  
প্রধান সম্পাদক: মোহাম্মাদ মুনীরুজ্জামান
প্রকাশক : সায়মুন নাহার জিদনী
নিউজরুম:

মোবাইল: ০১৭১৫-০৭৬৫৯০, ০১৮৪২-০১২১৫১

ফোন: ০২-৮৩০০৭৭৩-৫, ই-মেইল: bankbima1@gmail.com

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: পিএইচপি টাওয়ার, ১০৭/২, কাকরাইল, ঢাকা-১০০০।