নিজস্ব প্রতিবেদক | শনিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ | প্রিন্ট | 296 বার পঠিত
সম্প্রতি, জেড ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলোকে ভালো অবস্থানে ফিরিয়ে আনতে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ব্যাপক পদক্ষেপ নিয়েছিল। এর অংশ হিসেবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলোর কর্মক্ষমতা উন্নয়নের লক্ষ্যে ২২টি কোম্পানিকে শুনানিতে ডেকেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। কোম্পানিগুলো হলো- শ্যামপুর সুগার, ঝিলবাংলা, আল-হাজ্ব টেক্সটাইল, অ্যারামিট সিমেন্ট, বাংলাদেশ সার্ভিস, বীচ হ্যাচারি, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স, ডেল্টা স্পিনার্স, দুলামিয়া কটন, ফারইস্ট ফাইন্যান্স, জেনারেশন নেক্সট, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, ইমাম বাটন, কেয়া কসমেটিকস, পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, প্রাইম ফাইন্যান্স, সাভার রিফ্যাক্টরিজ, শাইনপুকুর সিরামিকস, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স, তাল্লু স্পিনিং, ইউনিয়ন ক্যাপিটাল এবং উসমানিয়া গ্লাস শিট ফ্যাক্টরি লিমিটেড। বৃহস্পতিবার দুই শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এবং জেড ক্যাটাগরির ৪২ কোম্পানির মধ্যে ২২ টিকে চিঠি দিয়ে কমিশন শুনানিতে অংশ নিতে বলেছে।
সূত্র মতে, গত কয়েক বছর যাবত যে সব কোম্পানি ভালো অবস্থা থেকে অবনতি হচ্ছে তাদেরকে তলব করেছে কমিশন। কমিশন প্রতিদিন দুটি করে কোম্পানিকে হেয়ারিংয়ের জন্য ডেকেছে। হেয়ারিংয়ে জানতে চাওয়া হবে কোম্পানির কেন এ অবস্থা হলো। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে তাদের আগামী দিনের পরিকল্পনা কী।
যদি কোনও কোম্পানি টানা দুই বছর নগদ লভ্যাংশ দিতে ব্যর্থ হয় তবে তা জেড ক্যাটাগরিতে চলে যাবে। টানা দুই বছর ধরে এজিএম (বার্ষিক সাধারণ সভা) পরিচালনা করতে ব্যর্থ হওয়া বা ছয় মাস ধরে অপারেশন থেকে দূরে থাকা কোম্পানিগুলোর ক্ষেত্রেও এটি একই প্রযোজ্য।
এছাড়া কোম্পানি সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘন করলে কমিশনের অনুমোদন নিয়ে যে কোনও কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে প্রেরণ করতে পারে স্টক এক্সচেঞ্জগুলো।
Posted ১২:১২ অপরাহ্ণ | শনিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২০
bankbimaarthonity.com | saed khan