মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১০ বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফিরে দেখা ২০২০

বীমা খাতে উন্নয়ন ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার বছর

এস জেড ইসলাম   |   সোমবার, ০৪ জানুয়ারি ২০২১   |   প্রিন্ট   |   433 বার পঠিত

বীমা খাতে উন্নয়ন ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার বছর

নানা ঘটন-অঘটনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো ২০২০ সাল। সমাপ্ত বছরের সকল কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল মহামারী করোনার আক্রমণ। মহামারীর প্রাথমিক পর্যায়ে স্থবির হয়ে পড়েছিল সাধারণ মানুষের জীবন। যানবাহন বন্ধ ছিল দীর্ঘ পাঁচ মাসেরও বেশি। অর্থনীতির চাকা গিয়েছিল থেমে। কিন্তু সভ্যতা টিকিয়ে রাখতে সকল সমস্যা মোকাবেলা করেই আগাতে হয়। তারই পরিক্রমায় শুরু হয় করোনার টিকা নিয়ে গবেষণা। নিরাপদে থেকে অর্থনীতির চাকা আবারো ঘুরাতে নেয়া হয় নানামুখী উদ্যোগ। প্রাধান্য বাড়তে থাকে তথ্য ও প্রযুক্তি ব্যবহারে। ফলে বছরটির শেষদিকে এসে আবার প্রবল বিক্রমে ঘুরে দাঁড়ায় দেশের অর্থনীতি। সমাপ্ত বছরে জিডিপিতে ৩.৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করে বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ ৩য় অবস্থানে আসতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। বিশ্বের সুপার পাওয়ার দেশের মধ্যে জার্মানির জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমেছে ৪ শতাংশ, জাপানের ৪.৬ শতাংশ, যুক্তরাষ্ট্র ৩.৬ শতাংশ এবং প্রতিবেশী ভারতের ১০.৩।

দেশের এই সফলতার মাঝে বীমা খাতের অবদান অস্বীকার করার উপায় নেই। গত ২১ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) বার্ষিক সাধারণ সভায় সংগঠনটি জানায়, এই খাতে সম্পদ বেড়েছে ৩ হাজার ১৭ কোটি টাকা। এছাড়া বীমার উন্নয়ন ধরে রাখতে করোনার মাঝে অনেক যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইডিআরএ। ২০২০ সালে বীমা খাতে ঘটে যাওয়া কিছু আলোচিত ঘটনা তুলে ধরা হলো-

প্রথমবারের মতো জাতীয় বীমা দিবস উদযাপন :
২০২০ সালে প্রথমবারের মতো জাতীয় বীমা দিবস উদযাপন করা হয়। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বীমা পেশায় যোগদানের দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে ১ মার্চ জাতীয় বীমা দিবস ঘোষণার পর এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ।

১৯৬০ সালের ১ মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন আলফা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে যোগদান করেন। মূলত যখন রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুকে নিষিদ্ধ করে পাকিস্তান সরকার তখন বীমা কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশজুড়ে স্বাধীনতার কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পেশা হিসেবে বীমাকে বেছে নেন বঙ্গবন্ধু। দিনটিকে স্মরণে রাখতে গত বছরের ১৫ জানুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ বৈঠকের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে ১ মার্চকে জাতীয় বীমা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। সে অনুযায়ী, রাজধানী ঢাকাসহ দেশব্যাপী যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বীমা দিবস পালন করা হয়।

দাবি পরিশোধে আইডিআরএর বিশেষ উদ্যোগ :
দাবি পরিশোধের ব্যাপারে আইডিআরএর বিভিন্ন দিকনির্দেশনা সত্ত্বেও গ্রাহকদের দাবির টাকা পেতে বিলম্বসহ নানা বিড়ম্বনার শিকার হতে হচ্ছিল। এ থেকে উত্তরণের পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনে এক ভিন্নধর্মী উদ্যোগ গ্রহণ করে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। জীবন বীমা কোম্পানিগুলোর মৃত্যুদাবির চেক গ্রাহকদের হাতে তুলে দিতে প্রতি মাসের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বুধবার ‘বঙ্গবন্ধু আশার আলো বীমাদাবি নিষ্পত্তির প্রয়াস’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। গত ২৫ নভেম্বর অনুষ্ঠানটির উদ্বোধন করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব আসাদুল ইসলাম। অনুষ্ঠানটি ফেসবুক লাইভে সরাসরি দেখানো হয়।

বীমা কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের বিধিনিষেধ শিথিল :
দেশের শেয়ার মার্কেটে বীমা কোম্পানিগুলোকে অন্তর্ভুক্ত হতে ৩০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধনের বাধ্যবাধকতা ছিল। কিন্তু ২০১৩ সালের পর নতুন করে অনুমোদন পাওয়া কোম্পানিসহ পূর্বের অনেক কোম্পানি আর্থিক তহবিলের ক্রমাবনতিতে তালিকাভুক্তির পথ প্রায় রুদ্ধ হয়ে যাচ্ছিলো। এমন পরিস্থিতিতে পুঁজিবাজারে আসার পথ সহজ করতে বীমা কোম্পানিগুলোকে শর্তটি থেকে অব্যাহতি দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন। তবে এক্ষেত্রে কোম্পানিগুলোকে তাদের সম্পদের কমপক্ষে ২০ শতাংশ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করার শর্তারোপ করে সংস্থাটি। এটি পরিপালন করা বীমা কোম্পানিগুলোর জন্য সহজতর হওয়ায় একের পর এক বীমা কোম্পানিগুলো পুঁজিবাজারে আসতে শুরু করে।

বীমা কোম্পানিগুলোকে ডিভিডেন্ড প্রদানে বাধ্য করতে বিএসইসির হস্তক্ষেপ :
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়েই ‘নো-ডিভিডেন্ড’ দেয়া বীমা কোম্পানিকে ডিভিডেন্ড দিতে বাধ্য করতে বিএসইসির হস্তক্ষেপ ছিল আরেকটি আলোড়িত ঘটনা। বর্তমানে ৩৭টি নন-লাইফ ও ১২টি লাইফসহ মোট ৪৯টি বীমা কোম্পানি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আছে। এর মধ্যে ৪৪টি কোম্পানি বিনিয়োগকারীদের ডিভিডেন্ড দিলেও দুটি লাইফ ও একটি নন-লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেয়নি। এক্ষেত্রে ডিভিডেন্ড প্রদানের হার ছিল প্রায় ৯৭ শতাংশ, যা গত ১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। গত ১০ বছর বীমাখাতে ডিভিডেন্ড দেয়ার শতকরা হার ছিল ৮৭ শতাংশের নিচে। এদিকে পুঁজিবাজারে এসেই বিনিয়োগকারীদের জন্য ‘লভ্যাংশ নয়’ ঘোষণা করে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি। কিন্তু তাৎক্ষণিকভাবে বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। ফলে কোম্পানিটি অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ দিতে বাধ্য হয়, যা পুঁজিবাজারে আলোড়ন তৈরি করে।

সরকারি কোষাগারে সর্বোচ্চ রাজস্ব :
লাইফ ও নন-লাইফ বীমা কোম্পানিগুলো ২০২০ সালে সরকারি কোষাগারে দুই হাজার কোটির টাকারও বেশি রাজস্ব প্রদান করে, যা স্বাধীনতার পরবর্তী বীমার ইতিহাসে সর্বোচ্চ রাজস্ব। বীমা কোম্পানিগুলোর মুনাফা বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকারি কোষাগারে কোম্পানিগুলোর রাজস্ব জমার পরিমাণও বেড়ে গেছে।

প্রথমবারের মতো বীমা কোম্পানিতে প্রশাসক নিয়োগ :
একের পর এক আইনের বিভিন্ন ধারা এবং কর্তৃপক্ষের বিধিনিষেধ লঙ্ঘন হচ্ছিলো। এ ধারা অব্যাহত রেখে অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িত থাকায় দেশীয় বীমা জগতে প্রথমবারের মতো সম্পূর্ণ পরিচালনা পর্ষদ বাতিল করা হয়। এর পরিবর্তে গত ২৮ জুন ২০২০ তারিখে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের ভূতপূর্ব যুগ্ম-সচিব হুমায়ূন কবিরকে প্রশাসক হিসেবে কোম্পানিতে নিয়োগ দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইডিআরএ। সার্বিক খাতের শৃঙ্খলা ফেরাতে আইডিআরএর এমন কঠোর পদক্ষেপ আলোড়ন তোলে পুরো বীমা খাতে।

থার্ড পার্টি বীমা পরিকল্প বাতিল :
সরকার কর্তৃক মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ রহিত করায় তৃতীয় পক্ষের (থার্ড পার্টি) ঝুঁকি বীমা পরিকল্প বাতিল করেছে আইডিআরএ। গত ২০ ডিসেম্বর এ সংক্রান্ত সার্কুলার (নন-লাইফ ৮২/২০২০) জারি করে আনুষ্ঠানিকভাবে পরিকল্পটি বাতিল করা হয়। এর পরিবর্তে ‘কম্প্রিহেনসিভ বীমা পরিকল্প’ নামে মোটরযানে আরো শক্তিশালী বীমা পরিকল্প চালু করতে উদ্যোগ নেয় আইডআরএ। এ জন্য গত ২৯ ডিসেম্বর ১৩ সদস্যের একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করে সংস্থাটি। মোটরযানের থার্ড পার্টি বীমা পরিকল্প বাতিল বিষয়টি ছিল বীমা খাতে বেশ আলোচিত ঘটনা।

বঙ্গবন্ধুর নামে বীমা পরিকল্প চালু :
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে দু’টিসহ মোট তিনটি নতুন বীমা পরিকল্প চালু করার অনুমোদন দিয়েছে বীমা খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইডিআরএ। পরিকল্প তিনটি হলো- বঙ্গবন্ধু সুরক্ষা বীমা, বঙ্গবন্ধু স্পোর্টসম্যান’স কম্প্রিহেনসিভ ইন্স্যুরেন্স এবং স্পোর্টস ইন্স্যুরেন্স। গত ১১ অক্টোবর এ সংক্রান্ত সার্কুলার (নন-লাইফ ৭৯/২০২০) জারি করে সংস্থাটি জানায়, তাদের ১২৮তম বৈঠকে এসব বীমা পরিকল্প ও শর্তাবলী এবং প্রিমিয়াম হার অনুমোদন দেয়া হয়। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু সুরক্ষা বীমা পরিকল্পটি প্রস্তাব করে সাধারণ বীমা করপোরেশন, বঙ্গবন্ধু স্পোর্টসম্যান’স কম্প্রিহেনসিভ ইন্স্যুরেন্স প্রস্তাব করে বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স এবং স্পোর্টস ইন্স্যুরেন্স’র প্রস্তাবক গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স।

বীমাকে সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে ‘ব্যাংকাস্যুরেন্স’ চালু :
স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠায় ‘ব্যাংকাস্যুরেন্স’ নামের নতুন ধারণা বীমা খাতে বেশ আলোচিত একটি বিষয় ছিল। খাতের উন্নয়ন ও স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠায় সরকার ব্যাংকাস্যুরেন্স নীতি বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নিয়েছে। এর ফলে দেশের ব্যাংকগুলোর শাখা থেকে বীমা পলিসি বিক্রি যাবে। এজন্য গ্রাহকদের আর বীমা কোম্পানিতে যেতে হবে না, ব্যাংকের শাখায় গেলেই চলবে। অর্থাৎ ব্যাংক তার গ্রাহকের কাছে নিজেদের পণ্য তো বিক্রির পাশাপাশি বীমা পণ্যও বিক্রি করবে। বীমা নিয়ে মানুষের নেতিবাচক মনোভাব দূর করতে এমন উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। আইডিআরএ ‘ব্যাংকাস্যুরেন্স’ সংক্রান্ত একটি খসড়া নীতিমালা ইতোমধ্যে জারিও করেছে। নীতিমালাটির সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকও একমত হয়েছে। বর্তমানে নীতিমালাটি চুড়ান্ত করার পর্যায়ে রয়েছে। নীতিমালাটি বাস্তবায়ন শুরু হলে বীমাখাতে নতুন অধ্যায় সূচিত হবে বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা।

ছয় বীমা কোম্পানির ১২ পরিচালক অপসারণ :
পরিচালকদের ন্যূনতম দুই শতাংশ শেয়ার ধারনের বাধ্যবাধকতা না মানায় পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ৬টি বীমা কোম্পানির ১২ পরিচালককে অপসারণ করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম এ সংক্রান্ত একটি আদেশে স্বাক্ষর করে পুঁজিবাজারে নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। কোম্পানিগুলো হলো- মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্স, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স এবং ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স। অপসারণ করা পরিচালকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৫ জন রয়েছেন মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সে।

বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের নতুন চেয়ারম্যান :
বছর জুড়ে বীমা খাতে যে উন্নয়ন পরিলক্ষিত হচ্ছিলো তার বেশিরভাগই হয়েছে বছরের শেষপ্রান্তে এসে। মূলত বীমা খাতের এ সফলতার পেছনে মূলচালিকা শক্তি ছিল আইডিআরএর নতুন চেয়ারম্যান ড. মোশাররফ হোসেনের। চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার পরপরই খাতের উন্নয়নে বিভিন্ন নির্দেশনা ও প্রজ্ঞাপন জারি করেন। বীমা খাত নিয়ে আইডিআরএর এ চেয়ারম্যানের পূর্ব-অভিজ্ঞতাই তাকে সমস্যা সমাধানে ভূমিকা রাখতে সহায়তা করে। গত ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করে পরবর্তী তিন বছরের জন্য তাকে চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ করা হয়। এর আগে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ছিলেন সাবেক সচিব মো. শফিকুর রহমান পাটোয়ারী।

Facebook Comments Box
বিষয় :
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Posted ৩:৫৫ অপরাহ্ণ | সোমবার, ০৪ জানুয়ারি ২০২১

bankbimaarthonity.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

এ বিভাগের আরও খবর

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০  
প্রধান সম্পাদক: মোহাম্মাদ মুনীরুজ্জামান
নিউজরুম:

মোবাইল: ০১৭১৫-০৭৬৫৯০, ০১৮৪২-০১২১৫১

ফোন: ০২-৮৩০০৭৭৩-৫, ই-মেইল: bankbima1@gmail.com

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: পিএইচপি টাওয়ার, ১০৭/২, কাকরাইল, ঢাকা-১০০০।