সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (১৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৫৯টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৫৮ কোটি ৯৩ লাখ ২২ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

গতকাল ব্লক মার্কেটে দুই কোম্পানির বিশাল লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর শেয়ার লেনদেন হয়েছে প্রায় ৩০ কোটি ৩৭ লাখ ১০ হাজার টাকার শেয়ার।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে এনভয় টেক্সটাইলের। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ৭৫ লাখ টাকার।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে আল-আরাফাহ্ ব্যাংকের। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১০ কোটি ৬২ লাখ ১০ হাজার টাকার।

এছাড়া, স্কয়ার ফার্মার ৩ কোটি ৬৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ন্যাশনাল হাউজিংয়ের ৩ কোটি ১৫ লাখ ৯৯ হাজার টাকার, এসএস স্টিলের ২ কোটি ২ লাখ ৭৭ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৭৭ লাখ ৭২ হাজার টাকার, বিকন ফার্মার ১ কোটি ৩৬ লাখ ১ হাজার টাকার, ফাইন ফুডসের ১ কোটি ৩৫ লাখ ৯৭ হাজার টাকার, যমুনা ব্যাংকের ১ কোটি ২৯ লাখ ২৫ হাজার টাকার, আইপিডিসির ১ কোটি ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার, আরডি ফুডের ৯২ লাখ ৬২ হাজার টাকার, ন্যাশনাল পলিমারের ৮৬ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ৭১ লাখ ৬৯ হাজার টাকার, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্সের ৬২ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ৬২ লাখ ৪০ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ৬০ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ইসলামী ইন্সুরেন্সের ৫৯ লাখ ১২ হাজার টাকার, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৫৫ লাখ ১ হাজার টাকা।

ইবনে সিনার ৫২ লাখ ৯৬ হাজার টাকার, ঢাকা ডাইংয়ের ৪৯ লাখ ১০ হাজার টাকার, সোনালী লাইফের ৪৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ইসলামিক ফাইন্যান্সের ৩৯ লাখ ৩৩ হাজার টাকার, রিজেন্ট টেক্সটাইলের ৩৭ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ওয়ান ব্যাংকের ৩৭ লাখ ৪ হাজার টাকার, এসবিএসি ব্যাংকের ৩১ লাখ ৬৮ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ব্যাংকের ২৭ লাখ ১২ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ২৬ লাখ ৩২ হাজার টাকার, মাতিন স্পিনিংয়ের ২৬ লাখ ১৪ হাজার টাকার, পদ্মা লাইফের ২৪ লাখ ২৫ হাজার টাকার, সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের ২৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, প্রাইম ব্যাংকের ২৩ লাখ ৩০ হাজার টাকার, মালেক স্পিনিংয়ের ১৯ লাখ ৩১ হাজার টাকার, বে-লিজিংয়ের ১৮ লাখ টাকার, সাইফ পাওয়ারের ১৭ লাখ ৭০ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ১৭ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, কেডিএস অ্যাকেসরিজের ১৬ লাখ ২৪ হাজার টাকার, এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৫ লাখ ৯৬ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ব্যাংকের ১৩ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ১২ লাখ ২০ হাজার টাকা।

ফু-ওয়াং সিরামিকের ১২ লাখ টাকার, ফরচুন সুজের ১১ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, আমরা নেটের ১১ লাখ ৫৭ হাজার টাকার, কর্ণফুলী ইন্সুরেন্সের ৯ লাখ ১৬ হাজার টাকার, প্রিমিয়ার সিমেন্টের ৮ লাখ ৮৫ হাজার টাকার, ন্যাশনাল টিউবের ৮ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, সী-পার্লের ৮ লাখ ৭০ হাজার টাকার, ডোরিন পাওয়ারের ৮ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, নিটল ইন্স্যুরেন্সের ৭ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ক্রিস্টাল ইন্সুরেন্সের ৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, এস্কয়ার নিটের৭ লাখ ৪ হাজার টাকার, এফবিএফআইএফ ৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার, কে এন্ড কিউর ৬ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, পাওয়ার গ্রীডের ৬ লাখ ৪০ হাজার টাকার, সাফকো স্পিনিংয়ের ৬ লাখ ১৩ হাজার টাকার, এনআরবিসি ব্যাংকের ৬ লাখ ১০ হাজার টাকার, সোনালী পেপারের ৫ লাখ ৯৪ হাজার টাকার, রুপালি ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৯২ হাজার টাকার, বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ারের ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার এবং আমরা টেকের ৫ লাখ ৪৪ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।