বিবিএনিউজ.নেট | শুক্রবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ | প্রিন্ট | 1171 বার পঠিত
কক্সবাজার উপকূলীয় এলাকায় লবণ উৎপাদন শুরু হয়েছে। তবে শ্রমিকের মজুরি আর পলিথিনের দাম বাড়ায় উৎপাদন খরচ বেড়েছে। কিন্তু লবণের ন্যায্য দাম না পাওয়ায় হতাশ চাষীরা। মিল মালিকরা জানান, পরিবহন খরচ বেড়ে যাওয়ায় তারাও বেশি দামে লবণ কিনতে পারছেন না।
প্রতিবছর কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপকুলে লবণ চাষ হয় ৬০ হাজার একর জমিতে। এই বছরও এর ব্যতিক্রম হয়নি। লবণ চাষ শুরু হয়েছে ডিসেম্বরের শেষদিকে।
কক্সবাজারে পুরোপুরি প্রাকৃতিকভাবে লবণ চাষ হলেও গত কয়েক বছর ধরে অধিক উৎপাদন পেতে ব্যবহার করা হচ্ছে পলিথিন প্রযুক্তি।
চাষিরা বলছেন, শ্রমিকের মজুরী ও পলিথিনের মূল্যসহ উৎপাদনের সাথে সংশ্লিষ্ট সব কিছুর মূল্য বৃদ্ধি পেলেও মাঠপর্যায়ে মূল্য বাড়েনি লবণের। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন তারা।
এদিকে গত মৌসুমেও ন্যায্য দাম না পাওয়ায় বেশ কিছু লবণ এখনো রয়ে গেছে মাঠ পর্যায়ে। এরমধ্যে লবণের মান সঠিক না হওয়ায় দাম কমার কথা স্বীকার করেন বিসিকের কর্মকর্তা।
এমন পরিস্থিতিতে ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে লবণ বোর্ড গঠনের দাবী উপকূলীয় এলাকার জনপ্রতিনিধিদের।
সরকারের হিসাবে, দেশে এবার চাহিদা রয়েছে ১৬ লাখ ৫৭ হাজার মেট্রিক টন লবণের।
যার সবটাই উৎপাদন হওয়ার কথা কক্সবাজার-চট্টগ্রাম উপকুলে।
Posted ৫:১৭ অপরাহ্ণ | শুক্রবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯
bankbimaarthonity.com | Sajeed