শনিবার ২০ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৭ বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দারিদ্র্যসীমার নিচের লোকদের বীমার আওতায় আনার জন্য ক্ষুদ্রবীমা কার্যকর মাধ্যম হতে পারে : এস এম শাকিল আখতার, নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র (বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ)

  |   শনিবার, ১৬ জুলাই ২০২২   |   প্রিন্ট   |   121 বার পঠিত

দারিদ্র্যসীমার নিচের লোকদের বীমার আওতায় আনার জন্য ক্ষুদ্রবীমা কার্যকর মাধ্যম হতে পারে : এস এম শাকিল আখতার, নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র (বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ)

দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠী যাতে বীমার আওতায় আসতে পারে সেই বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে বীমাকারীরা স্বল্প অঙ্কের এবং স্বল্প প্রিমিয়ামের পলিসি ইস্যু করে থাকে। কত টাকা প্রিমিয়াম হলে তাকে ক্ষুদ্রবীমা বলা হবে সে বিষয়টি সুনির্দিষ্ট নয়। কারণ মানুষের মাথাপিছু আয় পরিবর্তিত হওয়ার সাথে সাথে ক্ষুদ্রবীমার সংজ্ঞাও পরিবর্তিত হয়।

ব্যাংক-বীমা-অর্থনীতি: বাংলাদেশের বীমা আইন বা বীমাবিধিতে ক্ষুদ্রবীমার কোনো সংজ্ঞা দেয়া হয়নি। ক্ষুদ্রবীমা পরিকল্প চালুর বিষয়ে কাঠামোগত কোনো নির্দেশনাও নেই। তা সত্ত্বেও দেশের বেশিরভাগ জীবনবীমা কোম্পানি ক্ষুদ্রবীমা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। মূলত দেশে কোন মডেলের ভিত্তিতে এই বীমা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে? আদতে সর্বাধুনিক মডেলের স্বরূপ কী?

এস এম শাকিল আখতার: দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠী যাতে বীমার আওতায় আসতে পারে সেই বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে বীমাকারীরা স্বল্প অঙ্কের এবং স্বল্প প্রিমিয়ামের পলিসি ইস্যু করে থাকে। কত টাকা প্রিমিয়াম হলে তাকে ক্ষুদ্রবীমা বলা হবে সে বিষয়টি সুনির্দিষ্ট নয়। কারণ মানুষের মাথাপিছু আয় পরিবর্তিত হওয়ার সাথে সাথে ক্ষুদ্রবীমার সংজ্ঞাও পরিবর্তিত হয়।
সুতরাং ক্ষুদ্রবীমার সুনির্দিষ্ট কোনো সংজ্ঞা নেই। বীমা ব্যবসা কীভাবে পরিচালিত হবে সে বিষয়ে বীমা আইন-২০১০ এ নির্দেশনা রয়েছে। বীমা আইন ২০১০-এর ৫ ধারার বীমার শ্রেণিবিভাগ রয়েছে। ক্ষুদ্রবীমা আলাদা কোনো শ্রেণিভিত্তিক বীমা নয়, প্রিমিয়াম আয় কম বলে একে ক্ষুদ্রবীমা বলা হয়। সুতরাং প্রচলিত বীমার বিক্রয় মডেলই ক্ষুদ্রবীমার বিক্রয় মডেল।

ব্যাংক-বীমা-অর্থনীতি: বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়নে ক্ষুদ্রবীমা বা অন্তর্ভুক্তিমূলক বীমার (ইনক্লুসিভ) প্রাসঙ্গিকতা অনেক বেশি। দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত এক বিশাল জনগোষ্ঠীর দুঃখ-দুর্দশা লাঘবে ক্ষুদ্রবীমা অনন্য সাধারণ ভূমিকা রাখতে পারে। সর্বজনীন অন্তর্ভুক্তিমূলক বা ইনক্লুসিভ বীমা বা ক্ষুদ্রবীমার এই সম্ভাবনাকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করছেন?

এস এম শাকিল আখতার: বাংলাদেশে প্রায় ২০ শতাংশ লোক দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। তাদেরকে বীমার আওতায় আনতে পারলে একদিকে যেমন প্রোটেকশন গ্যাপ কমে যাবে, অন্যদিকে ঝুঁকির বিপরীতে তাদের প্রতিরক্ষা বলয় তৈরি হবে। দারিদ্র্যসীমার নিচের লোকদের বীমার আওতায় আনার জন্য ক্ষুদ্রবীমা কার্যকর মাধ্যম হতে পারে।

ব্যাংক-বীমা-অর্থনীতি: বাংলাদেশে ক্ষুদ্রবীমা পদ্ধতি বাস্তবায়ন এবং পরিপূর্ণ সাফল্য অর্জনে চ্যালেঞ্জসমূহ কী বলে আপনি মনে করেন?
এস এম শাকিল আখতার : ক্ষুদ্রবীমার বিভিন্ন সুবিধা ও উপকারিতা থাকলেও এর বাস্তবায়নে বেশকিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে যথা-
(১) দরিদ্র জনগোষ্ঠীর বেশিরভাগ মানুষ গ্রামাঞ্চলে বাস করে বিধায়, তাদের নিকট বীমাপণ্য বিপণনের খরচ অনেক বেশি হয়ে থাকে।
(২) এ ধরনের বীমার প্রিমিয়াম অব্যাহত রাখার হারও অনেক কম।
(৩) গ্রামাঞ্চলে সকল কোম্পানির পর্যাপ্ত শাখা নেই, এতে করে তাদের কাছে বীমাসেবা পৌঁছানো যায় না।
(৪) বীমা বিষয়ে নেতিবাচক মনোভাবও একটা বড় চ্যালেঞ্জ।

ব্যাংক-বীমা-অর্থনীতি: অনেক সময় দেখা যাচ্ছে, সমাজের নিম্নবিত্তদের আইন-কানুন ও শর্তাবলি সম্পর্কে জ্ঞাত না করে, সঠিক তথ্য না দিয়ে ক্ষুদ্রবীমার গ্রাহক করা হয়। তারা প্রচলিত ব্যাংকিং পদ্ধতি মনে করেই সঞ্চয় করে থাকেন। তারা মনে করেন, যে কোনো সময়ে প্রয়োজনবোধে জমাকৃত অর্থ সঞ্চয় ও উত্তোলন করা যাবে। ফলে অনেকে পলিসি সমর্পণ মূল্য অর্জনের নূ্যূনতম সময় দুই বছর প্রিমিয়াম প্রদান না করেই কিংবা তার অধিক সময় প্রিমিয়াম প্রদান করে, মেয়াদ অতিক্রান্ত হওয়ার পূর্বে জমাকৃত সঞ্চয় ফেরত পেতে চান। কিন্তু আইনগত কারণে তাদের জমাকৃত অর্থও অনেক সময় ফেরত পান না। এক্ষেত্রে কী ধরনের আইনি বাধ্যবাধকতা বা সংশোধনী থাকা প্রয়োজন বলে আপনি মনে করেন?
এস এম শাকিল আখতার : বীমা স্বাক্ষরতা আমাদের দেশের একটি বড় সমস্যা। বীমার আইন-কানুন আর্থিকখাতের অন্যান্য আইন-কানুনের চেয়ে জটিল প্রকৃতির। বীমার যে আইন-কানুন রয়েছে তা পলিসিহোল্ডার ও কোম্পানি উভয়ের স্বার্থের কাম্য অবস্থা বজায় রেখেই প্রণয়ন করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এ আইন পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। তবে বীমাকারীরা বীমাগ্রাহকদের এ বিষয়ে আরো সচেতন করতে পারেন।

ব্যাংক-বীমা-অর্থনীতি: বিভিন্ন দেশে স্বাস্থ্যবীমাকে ক্ষুদ্রবীমার একটি পণ্য বিবেচনা করা হয়। ক্ষুদ্রবীমা পণ্য হিসেবে যা অত্যন্ত জটিল, ব্যয়-সাপেক্ষ। সর্বজনীন স্বাস্থ্যবীমা বাস্তবায়ন বা স্বল্প আয়ের মানুষদের কাছে এই বীমা সুবিধা পৌঁছে দিতে কী ধরনের উদ্যোগ প্রয়োজন বলে মনে করেন?
এস এম শাকিল আখতার : স্বাস্থ্যবীমা যদি অল্প প্রিমিয়ামের হয়, তাহলে এটি ক্ষুদ্র স্বাস্থ্যবীমা হবে। স্বাস্থ্যবীমাকে জনপ্রিয় করার জন্য ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। শুধু পরিকল্প তৈরির মধ্যেই এর কার্যক্রম সীমাবদ্ধ নয়। স্বাস্থ্যবীমার সামগ্রিক ইকো-সিস্টেমে অনেক বিষয় জড়িত। যেমন- হাসপাতাল, বিপণন পদ্ধতি, দাবি নিষ্পত্তি, আন্ডাররাইটিং এগুলো। বর্তমানে এ ধরনের সক্ষমতা আমাদের নেই। তাছাড়া এমন কোনো উদ্যোগ নিয়ে আগানো যাবে না, যার কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই। সুতরাং ক্ষুদ্রবীমার মাধ্যমে সর্বজনীন স্বাস্থ্যবীমা নিশ্চিত করার বিষয়ে আরো ব্যাপক গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে।

ব্যাংক-বীমা-অর্থনীতি: জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষকরা নানাভাবে দুর্যোগ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। কৃষি ও কৃষককে বীমার আওতায় আনতে বিশ্বজুড়ে দাবি উঠেছে। দাবি উঠেছে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত অন্যদেরও বীমার আওতায় আনার। এটিকে কীভাবে দেখছেন এবং বাংলাদেশে কী উদ্যোগ রয়েছে? সরকারের কী করণীয় রয়েছে?

এস এম শাকিল আখতার : জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকির ফলে কৃষকসহ প্রান্তিক জনগোষ্ঠী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাদের ক্ষতির বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা তৈরিতে ক্ষুদ্রবীমা কার্যকর মাধ্যম হতে পারে। এ ধরনের ঝুঁকির বিরুদ্ধে বীমা সুবিধা চালুর জন্য প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন দাতাগোষ্ঠী এগিয়ে আসতে পারে। এ বিষয়ে কোনো একটি প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে পাইলটিংও করা যায়। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি মোকাবিলায় বীমা সুবিধা ফলপ্রসূ করার জন্য সরকারের ভর্তুকি প্রদানেরও প্রয়োজন হতে পারে।

ব্যাংক-বীমা-অর্থনীতি: সবার জন্য বীমা বা সর্বজনীন বীমা নিশ্চিত করতে সরকার তথা, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের কী কার্যক্রম রয়েছে?

এস এম শাকিল আখতার: সবার কাছে বীমা পৌঁছে দিবে মূলত বীমা কোম্পানিগুলো। কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব হচ্ছে সর্বজনীন বীমা নিশ্চিত করতে একটি অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করা, প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করা।
আইন এবং বিধিবিধান যাতে সঠিকভাবে প্রতিপালিত হয় সেসব বিষয় নিশ্চিত করা। বীমাদাবিগুলো সঠিকভাবে নিষ্পত্তি হচ্ছে কি না, মানুষ হয়রানির শিকার হচ্ছে কি না সেসব বিষয় দেখা। অর্থাৎ আমাদের কাজ হচ্ছে জনগণ এবং কোম্পানিগুলোর জন্য বীমার অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করা, সবধরনের সহযোগিতা দেয়া। এর অংশ হিসেবে কর্তৃপক্ষ তথা, সরকার বিভিন্ন ধরনের প্রবিধান তৈরি করছে। প্রতি বছর বীমা দিবস পালন করছে, বীমা মেলা করছে; এর মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানো হচ্ছে। মানুষ যাতে সঠিকভাবে, সচেতনভাবে, বুঝেশুনে বীমাকে গ্রহণ করে সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে আমরা কাজ করছি। আমরা কাজ করছি একেবারে মানুষের দোরগোড়ায় বীমা সম্পর্কে তথ্য পৌঁছে দিতে, যাতে তারা বীমার প্রয়োজনীয়তা, উপকারিতা উপলব্ধি করতে পারে। গ্রাহকসেবা নিশ্চিত করতে তথ্যপ্রযুক্তির সাথে তাল মিলাতে বীমাখাতকে ডিজিটালাইজড করা হয়েছে। এ ধরনের নানা উদ্যোগ মূলত সরকারের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে কৃষক, শ্রমিক, নারী, সরকারি কর্মচারী ও সাধারণ মানুষের জন্য বিশেষ বীমা চালুর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এর আওতায় কৃষকের জন্য শস্যবীমা, খামারিদের জন্য গবাদিপশু বীমা, কারখানার শ্রমিকদের জন্য দুর্ঘটনাজনিত বীমা, দরিদ্র নারীদের ক্ষুদ্রবীমা রয়েছে। ক্ষুদ্রবীমার আওতায় আনার মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন, সরকারি কর্মচারী ও সাধারণ মানুষের জন্য স্বাস্থ্যবীমা চালুর পরিকল্পনা করা হয়েছে। একইসঙ্গে বীমাখাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বাড়ানোর জন্য এ খাতে ডিজিটালাইজেশন করা হচ্ছে। শস্যবীমা নিয়ে কাজ চলছে।
জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারের স্বাস্থ্যবীমা চালুর পরিকল্পনা আছে। এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য টাঙ্গাইলে এরই মধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে স্বাস্থ্যবীমা কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে এরই মধ্যে সরকার হেলথকেয়ার ফিন্যান্সিং স্ট্র্যাটেজি প্রণয়ন করেছে। এর আওতায় সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে প্রাথমিকভাবে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার লক্ষ্যে স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচি (এসএসকে) শীর্ষক পাইলট প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। বাংলাদেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ফসলহানি নিয়মিত ঘটনা। এ ধরনের ঘটনায় কৃষককে রক্ষার্থে ‘শস্যবীমা’ চালু করা হবে। একইসঙ্গে কারখানা শ্রমিকদের জন্য দুর্ঘটনাজনিত বীমার বিষয়ে মালিকদের কাছে থেকে প্রিমিয়ামের একটি অংশ নেয়া হবে, বাকি অংশ শ্রমিকদের বেতন থেকে হবে। এর বাইরে সরকারের একটি অংশও এখানে রাখা হবে। এই ত্রিপক্ষীয় ব্যবস্থার আওতায় বীমা বাস্তবায়নের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।

ব্যাংক-বীমা-অর্থনীতি: গ্রামীণ এবং সামাজিক খাতে বীমা ব্যবসা ছড়িয়ে দিতে কর্তৃপক্ষ কীভাবে কাজ করছে?

এস এম শাকিল আখতার: বীমা আইন-২০১০ এর ৬ ধারার সকল বীমা কোম্পানিকে গ্রামীণ বা সামাজিক খাতে বীমা ব্যবসা পরিচালনার কথা বলা হয়েছে। প্রবিধান দ্বারা এর হারও নির্ধারণও করে দেয়া হয়েছে।
বেশিরভাগ জীবনবীমা কোম্পানি মূলত গ্রামেই কাজ করছে। প্রিমিয়ামের অধিকাংশ গ্রামীণ এবং সামাজিক খাত থেকেই আসে। আইডিআরএ’র হিসাবে গ্রামীণ এবং সামাজিক খাতে বীমার পরিমাণও বেশি। তবে গ্রামপ্রধান বাংলাদেশে গ্রামেই জনসংখ্যা বেশি। সে কারণে গ্রামাঞ্চলে বীমার পরিধি আরো বাড়ানো দরকার।

ব্যাংক-বীমা-অর্থনীতিকে সাক্ষাৎকার দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Facebook Comments Box
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Posted ৬:৪১ অপরাহ্ণ | শনিবার, ১৬ জুলাই ২০২২

bankbimaarthonity.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

এ বিভাগের আরও খবর

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০  
প্রধান সম্পাদক: মোহাম্মাদ মুনীরুজ্জামান
নিউজরুম:

মোবাইল: ০১৭১৫-০৭৬৫৯০, ০১৮৪২-০১২১৫১

ফোন: ০২-৮৩০০৭৭৩-৫, ই-মেইল: bankbima1@gmail.com

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: পিএইচপি টাওয়ার, ১০৭/২, কাকরাইল, ঢাকা-১০০০।