সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (৪ অক্টোবর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৪৬টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৪২ কোটি ৯১ লাখ ৫৬ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

গতকাল ব্লক মার্কেটে সাত কোম্পানির বড় লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর শেয়ার লেনদেন হয়েছে প্রায় ২৭ কোটি ৪২ লাখ ৭৫ হাজার টাকার শেয়ার।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ফিনিক্স ফাইন্যান্সের। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭ কোটি ১৬ লাখ ৯৬ হাজার টাকার।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে সোনালী পেপারের। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৬ কোটি ১ লাখ ২৪ হাজার টাকার।

তৃতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের।কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩ কোটি ৮১ লাখ ১৪ হাজার টাকার।

চতুর্থ সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে প্রিমিয়ার সিমেন্টের।কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২ কোটি ৯৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার।

পঞ্চম সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে জেনেক্স ইনফোসিসের। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২ কোটি ৭৪ লাখ ৪১ হাজার টাকার।

ষষ্ঠ সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ফর্চুন সুজের। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২ কোটি ৬৪ লাখ ৭০ হাজার টাকার।

সপ্তম সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২ কোটি ৭ লাখ টাকার।

এছাড়া, শাহজিবাজার পাওয়ারের ১ কোটি ৯৬ লাখ ৭৭ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ১ কোটি ৭৪ লাখ ২১ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ১ কোটি ৩৩ লাখ ১ হাজার টাকার, লাফার্জ হোলসিমের ১ কোটি ২৫ লাখ ৩২ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ৯৭ লাখ ৮৩ হাজার টাকার, ওরিয়ন ফার্মার ৯২ লাখ ৮৬ হাজার টাকার, এমবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৮০ লাখ টাকার, রুপালি ইন্স্যুরেন্সের ৭৪ লাখ ৩৬ হাজার টাকার, আইসিবিএএমসিএল সেকেন্ডের ৬৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্সের ৫১ লাখ ১৫ হাজার টাকার, জিপিএইচ ইস্পাতের ৪৫ লাখ ৩১ হাজার টাকার, মালেক স্পিনিংয়ের ৩৬ লাখ ৭০ হাজার টাকার, আইসিবির ৩৫ লাখ ২০ হাজার টাকার, বিডি থাইয়ের ৩৩ লাখ ২০ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ৩২ লাখ ৮৫ হাজার টাকার, বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ারের ২৬ লাখ ৭০ হাজার টাকা।

সী-পার্লের ২২ লাখ ৯০ হাজার টাকার, ডরিন পাওয়ারের ২২ লাখ ১০ হাজার টাকার, সিনো বাংলার ২১ লাখ ৭৮ হাজার টাকার, আইবিপির ১৬ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, আইসিবি অগ্রণীর ১৫ লাখ ৩৪ হাজার টাকার, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ১৪ লাখ ১৫ হাজার টাকার, বিবিএস ক্যাবলের ১৩ লাখ ৬০ হাজার টাকার, ইসলামী ইন্সুরেন্সের ১৩ লাখ ৪৬ হাজার টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ১২ লাখ ৩৯ হাজার টাকার, ডমিনেজের ১০ লাখ ২৩ হাজার টাকার, কাট্টালি টেক্সটাইলের ৮ লাখ ১২ হাজার টাকার, প্রগতি লাইফের ৭ লাখ ৮৭ হাজার টাকার, বে-লিজিংয়ের ৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার, আলিফের ৬ লাখ ৫৭ হাজার টাকার, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ১৪ হাজার টাকার, দেশবন্ধুর ৬ লাখ ৫ হাজার টাকার, ন্যাশনাল হাউজিংয়ের ৬ লাখ টাকার, ওয়ান ব্যাংকের ৫ লাখ ৯৩ হাজার টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৯০ হাজার টাকার, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ঢাকা ডাইংয়ের ৫ লাখ ২০ হাজার টাকার, পিপলস ইন্সুরেন্সের ৫ লাখ ১০ হাজার টাকার, অ্যাডভেন্টের ৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।