নিজস্ব প্রতিবেদক | মঙ্গলবার, ২১ জুলাই ২০২০ | প্রিন্ট | 345 বার পঠিত
লভ্যাংশ বিতরণে জালিয়াতি করার অপরাধে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সব পরিচালকদের বিও হিসাব জব্দ করাসহ তিনটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। কোম্পানিটি তার সব শেয়ারহোল্ডারের প্রাপ্য নগদ লভ্যাংশের অর্থ বিতরণ না করেও বিএসইসির কাছে বিতরণ সমাপ্ত মর্মে মিথ্যা তথ্যপূর্ণ প্রতিবেদন জমা দিয়েছিল। বিএসইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল। গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) এটি অনুমোদিত হয়। বিধি অনুসারে, এজিএম অনুষ্ঠানের পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে লভ্যাংশ বিতরণ সম্পন্ন করতে হয়। আর লভ্যাংশ বিতরণ সংক্রান্ত কমপ্লায়েন্স রিপোর্ট জমা দিতে হয় বিএসইসির কাছে।
সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড সব শেয়ারহোল্ডারকে লভ্যাংশ না দিয়েই এজিএম অনুষ্ঠানের ২৯ দিনের মাথায় তথা ২৯ জানুয়ারী,২০২০ তারিখে বিএসইসির জমা দেওয়া কমপ্লায়েন্স রিপোর্টে দাবি করে তারা সকল বিনিয়োগকারীর মধ্যে লভ্যাংশ বিতরণ করেছে। কিন্তু পরবর্তীতে বেশ কিছু বিনিয়োগকারী লভ্যাংশ পাননি বলে ডিএসই ও বিএসইসির কাছে অভিযোগ করলে কোম্পানিটির জালিয়াতি ফাঁস হয়ে পড়ে। এর প্রেক্ষিতে বিএসইসি কোম্পানিটির বিষয়ে তিনটি সিদ্ধান্ত নেয়।
সুহৃদ সম্পর্কে নেওয়া তিন সিদ্ধান্তঃ
১. পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কোম্পানির সব পরিচালকদের বিও হিসাব জব্দ থাকবে। তারা এই হিসাবে কোনো শেয়ার কেনাবেচা করতে পারবেন না। সুহৃদের কোনো শেয়ার উপহার দেওয়া, হস্তান্তর করা বা ব্যাংকে জামানত রেখে ঋণ নিতে পারবেন না।
২. কোম্পানি আর্থিক প্রতিবেদন নিয়ে বিশেষ নিরীক্ষা (ঝঢ়বপরধষ অঁফরঃ) করা হবে।
৩. ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সরজমিন পরিদর্শন করে একটি প্রতিবেদন তৈরি করবে। যা আগামী ৭ দিনের মধ্যে কমিশনে জমা দিতে হবে।
এ বিষয়ে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মূুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ ও বাজারে আইনের শাসনের কঠোর প্রয়োগের লক্ষ্যে বিএসইসি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
লভ্যাংশ বিতরণে জালিয়াতি
সুহৃদের পরিচালকদের বিও হিসাব জব্দসহ তিন সিদ্ধান্ত
লভ্যাংশ বিতরণে জালিয়াতি করার অপরাে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সব পরিচালকদের বিও হিসাব জব্দ করাসহ তিনটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। কোম্পানিটি তার সব শেয়ারহোল্ডারের প্রাপ্য নগদ লভ্যাংশের অর্থ বিতরণ না করেও বিএসইসির কাছে বিতরণ সমাপ্ত মর্মে মিথ্যা তথ্যপূর্ণ প্রতিবেদন জমা দিয়েছিল। বিএসইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল। গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) এটি অনুমোদিত হয়। বিধি অনুসারে, এজিএম অনুষ্ঠানের পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে লভ্যাংশ বিতরণ সম্পন্ন করতে হয়। আর লভ্যাংশ বিতরণ সংক্রান্ত কমপ্লায়েন্স রিপোর্ট জমা দিতে হয় বিএসইসির কাছে।
সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড সব শেয়ারহোল্ডারকে লভ্যাংশ না দিয়েই এজিএম অনুষ্ঠানের ২৯ দিনের মাথায় তথা ২৯ জানুয়ারী,২০২০ তারিখে বিএসইসির জমা দেওয়া কমপ্লায়েন্স রিপোর্টে দাবি করে তারা সকল বিনিয়োগকারীর মধ্যে লভ্যাংশ বিতরণ করেছে। কিন্তু পরবর্তীতে বেশ কিছু বিনিয়োগকারী লভ্যাংশ পাননি বলে ডিএসই ও বিএসইসির কাছে অভিযোগ করলে কোম্পানিটির জালিয়াতি ফাঁস হয়ে পড়ে। এর প্রেক্ষিতে বিএসইসি কোম্পানিটির বিষয়ে তিনটি সিদ্ধান্ত নেয়।
সুহৃদ সম্পর্কে নেওয়া তিন সিদ্ধান্তঃ
১. পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কোম্পানির সব পরিচালকদের বিও হিসাব জব্দ থাকবে। তারা এই হিসাবে কোনো শেয়ার কেনাবেচা করতে পারবেন না। সুহৃদের কোনো শেয়ার উপহার দেওয়া, হস্তান্তর করা বা ব্যাংকে জামানত রেখে ঋণ নিতে পারবেন না।
২. কোম্পানি আর্থিক প্রতিবেদন নিয়ে বিশেষ নিরীক্ষা (ঝঢ়বপরধষ অঁফরঃ) করা হবে।
৩. ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সরজমিন পরিদর্শন করে একটি প্রতিবেদন তৈরি করবে। যা আগামী ৭ দিনের মধ্যে কমিশনে জমা দিতে হবে।
এ বিষয়ে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মূুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ ও বাজারে আইনের শাসনের কঠোর প্রয়োগের লক্ষ্যে বিএসইসি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
Posted ১০:৩০ অপরাহ্ণ | মঙ্গলবার, ২১ জুলাই ২০২০
bankbimaarthonity.com | saed khan