বিবিএ নিউজ.নেট | সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২১ | প্রিন্ট | 183 বার পঠিত
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) এক হাজার কোটি টাকার সুকুক বন্ড ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এবং অন্যান্যদের অনুমোদন সাপেক্ষে ১০ বছরের জন্য ১ হাজার কোটি টাকার ‘আইসিবি ফাস্ট মুদারাবা সুকুক’ ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এসপিভি বা ট্রাস্ট অব দ্য ফান্ড (সুকুক সার্টিফিকেট প্রদানকারী): আইসিবি ১ম মুদারাবা সুকুক ট্রাস্ট, ধরন/কাঠামো: মুদারাবা সুকুক, স্থাপনের পদ্ধতি: সর্বোত্তম প্রচেষ্টার ভিত্তিতে ব্যক্তিগতভাবে স্থাপন করা হয়েছে, তালিকার স্থিতি: তালিকাভুক্ত নয়, প্রতি ইউনিট অভিহিত মূল্য ১ হাজার টাকা।
বিনিয়োগকারী: সম্ভাব্য যোগ্য বিনিয়োগকারী বা সুখহোল্ডারদের মধ্যে নিম্নলিখিত অন্তর্ভুক্ত রয়েছে: ১) বাংলাদেশের সব নাগরিক, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী যেমন ব্যাংক, বিমা এবং অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান, দেশি এবং বিদেশি কোম্পানি, সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং করপোরেশন, অন্যান্য সমস্ত সামাজিক প্রতিষ্ঠান যেমন ক্লাব এবং সমিতি।
ন্যূনতম সাবস্ক্রিপশন: প্রতিষ্ঠানের জন্য ১০০ ইউনিটের একটি লটের মূল্য ১ লাখ টাকা এবং ৫ ইউনিটের একটি লটের মূল্য ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ হাজার টাকা (আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে)। মেয়াদ: ১০ বছর।
খালাসের সময়সূচি:, ইস্যুকৃত মূলধনের ২০ শতাংশ প্রতিটি ৬ষ্ঠ, ৭ম, ৮ম এবং ৯ম বছরের শেষে প্রদান করা হবে (অভিহিত মূল্য বা বাজার মূল্যের পরিপ্রেক্ষিতে ৬ষ্ঠ থেকে ৬ম বছরের মধ্যে যেটি কম) এবং অবশিষ্টগুলো ১০তম বছরের শেষে সুসুক ধারকদের বাজার মূল্যে দেওয়া হবে।
মুনাফা বা লভ্যাংশ প্রদান: বছরের শেষে, ন্যূনতম ৭৫ শতাংশ নিট লাভ বিতরণ করা হবে এবং বাকি রাখা হবে। ন্যূনতম রিটার্ন হবে ডিএসইর বাজারের ফলন।
আয়ের ব্যবহার: শেয়ারবাজার এবং মানি মার্কেটের বিভিন্ন শরীয়াহ ভিত্তিক সিকিউরিটিজ/ইনস্ট্রুমেন্টে বিনিয়োগ। এই ক্ষেত্রে কমপক্ষে ৭০ শতাংশ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা হবে এবং বাকি অর্থ বাজারে বিনিয়োগ করা হবে।
ট্যাক্স বৈশিষ্ট্য: প্রযোজ্য আইন অনুযায়ী। স্থানান্তর যোগ্যতা/তরলতা: সহজে স্থানান্তরযোগ্য (তালিকাভুক্ত নয়)।
Posted ১:০৭ অপরাহ্ণ | সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২১
bankbimaarthonity.com | rina sristy