নিজস্ব প্রতিবেদক | সোমবার, ২০ এপ্রিল ২০২০ | প্রিন্ট | 376 বার পঠিত
গাজীপুরে অনেক পোশাক শিল্প কারখানায় ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী (পিপিই) বানানোর কথা বলে তার পরিবর্তে অন্য পণ্য বানানো হচ্ছে। শ্রমিকদের ডেকে এনে কাজ করালেও তাদেরকে বেতন-ভাতা দেয়া হচ্ছে না। একই সঙ্গে অনেক প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধিও মানা হচ্ছে না। আগামীতে পোশাক কারখানা চালু করতে আরও শ্রমিকদের ডেকে আনা হলে স্বাস্থ্যঝুঁকি আরও বাড়তে পারে। এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট দিক-নির্দেশনা প্রদান করতে হবে।
সোমবার (২০ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে যোগ দিয়ে গাজীপুরের পুলিশ সুপার প্রধানমন্ত্রীকে এ তথ্য জানান।
পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি রুবানা হকের বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষকে (বিআরটিএ) দেয়া একটি চিঠির পরিপ্রেক্ষিত তুলে ধরে আলোচনার সূত্রপাত হয়। বিজিএমইএ সভাপতি আগামী ২৬ এপ্রিল গাজীপুরে বেশ কিছু রফতানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার লক্ষ্যে শ্রমিকদের আনার জন্য বাসের ব্যবস্থা করতে এ চিঠি দেন।
কনফারেন্সে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জের পর গাজীপুর ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় নতুন করে শ্রমিক আনা ঠিক হবে কি-না তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। এ সময় প্রধানমন্ত্রী সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে শ্রমিকদের থাকা ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে সীমিত পরিসরে পোশাক কারখানা খুলে দেয়ার ব্যবস্থা করে দিতে নির্দেশনা দেন।
Posted ২:১৩ অপরাহ্ণ | সোমবার, ২০ এপ্রিল ২০২০
bankbimaarthonity.com | saed khan