নিজস্ব প্রতিবেদক | শনিবার, ১০ এপ্রিল ২০২১ | প্রিন্ট | 297 বার পঠিত
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ২০২০ সালের আর্থিক হিসাব নিরীক্ষায় আপত্তি জানিয়েছেন নিরীক্ষক। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
নিরীক্ষক জানিয়েছেন, কোম্পানি কর্তৃপক্ষ প্রিমিয়াম পাওয়া যাবে হিসেবে রিসিভঅ্যাবল বাবদ ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর ১১ কোটি ২৩ লাখ ৭৫ হাজার ৩৬৫ টাকার সম্পদ দেখিয়েছে। যার পরিমাণ ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর ছিল ১১ কোটি ২৫ লাখ ৩১ হাজার ৯৬৭টাকা। যা দীর্ঘদিন ধরে সম্পদ হিসেবে দেখানো হচ্ছে। যা আদায়ে সন্দেহ রয়েছে।
এদিকে শ্রম আইন অনুযায়ি অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষ “ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন ফান্ড” গঠন করেনি বলে জানিয়েছে নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান।
২০০৫ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ৩০ কোটি ২৫ লাখ টাকা। এরমধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে ৩০.৭২ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ৭.২৮ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৬২ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
চলতি বছরের শুরুতে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে শেয়ার ছিল ৩৪.৩১ শতাংশ। এই সময়ে উদ্যোক্তা পরিচালকরা ৩.৫৯ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেছেন।
‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানিটি ২০০৫ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। এর অনুমোদিত ও পরিশোধিত মূলধন যথাক্রমে- ৫০ কোটি টাকা এবং ৩০ কোটি ২৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে কোম্পানির রিজার্ভের পরিমাণ ২২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। এ কোম্পানির ৩ কোটি ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৮৬টি শেয়ারের মধ্যে ৩০.৭২ শতাংশ উদ্যোক্তা পরিচালক, ৭.২৮ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী এবং ৬২ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে।
Posted ২:৪৬ অপরাহ্ণ | শনিবার, ১০ এপ্রিল ২০২১
bankbimaarthonity.com | saed khan