শুক্রবার ২২ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

Ad
x

গ্রাহকের স্বার্থ সংরক্ষণে কাজ করছে আইডিআরএ

  |   রবিবার, ১৬ জুলাই ২০২৩   |   প্রিন্ট   |   145 বার পঠিত

গ্রাহকের স্বার্থ সংরক্ষণে কাজ করছে আইডিআরএ

বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) গ্রাহকের স্বার্থ সংরক্ষণে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির সদস্য (লাইফ) কামরুল হাসান। তিনি বলেন, আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে দেশের বীমা খাতকে কার্যকর ও দক্ষ পরিচালনার মাধ্যমে বীমা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য সহায়ক ও সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, বীমার আওতা বৃদ্ধি, সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং বীমা গ্রহাকদের স্বার্থ সংরক্ষণ করার মাধ্যমে সার্বিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক কল্যাণ নিশ্চিত করা।

আজ শনিবার রাজধানীর কাকরাইলে আইডিইবি ভবনে আয়োজিত জেনিথ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সেরর প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা ফরিদুন্নাহার লাইলী। বিশেষ অতিথি ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান এ টি এম এনায়েত উল্লাহ; পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ; অর্থ কমিটির চেয়ারম্যান আব্দুল জলীল; পরিচালক জামিল আনসারী; নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান মানসুদ আলম, কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম নুরুজ্জামান প্রমুখ।

কামরুল হাসান বলেন, বীমা খাতের উন্নয়ন ও প্রসারের লক্ষ্যে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের বীমা কোম্পানিতে যোগদানের তারিখকে স্মরণীয় করে রাখতে ১ মার্চ জাতীয় বীমা দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে বীমা মেলার আয়োজন করা হচ্ছে।

বিভিন্ন আইন, বিধি-বিধান ও নীতিমালা প্রণয়নের মাধ্যমে কোম্পানিগুলোকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। কর্তৃপক্ষের কঠোর মনিটরিংয়ের ফলে পূর্বের যেকোন সময়ের চেয়ে বীমা দাবি পরিশোধের পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। দ্রুত ও নির্ভুল সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ইউনিফায়েড মেসেজিং প্লাটফরম-ইউএমপি চালু করা হয়েছে।

সম্মেলনে উপস্থিত বীমা কর্মীদের উদ্দেশ্যে কামরুল হাসান বলেন, আপনারা সকলেই জানেন জীবন বীমা একটি গুরুত্বপূর্ণ সেবা; যা সমাজের অর্থনৈতিক সুরক্ষা প্রদান করে থাকে। এটি মানুষের জীবনের জন্য একটি বিশ্বাসযোগ্য সম্পদ। আপনারা জনমানুষের পাশে থেকে তাদের ভবিষ্যত সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য শ্রম দিয়ে থাকেন।

আপনাদের কাজের মাধ্যমে পরিকল্পনা করা হয় যেন মানুষের পরিবার সুরক্ষিত থাকে এবং তাদের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়। জীবন বীমা কর্মীরা পেশাদারিত্ব ও দায়িত্বপূর্ণ কাজের কারণে তাদের যোগ্যতা দিয়ে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ কোম্পানিগুলোতে কাজ করছে। আপনাদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ অত্যন্ত সৌভাগ্যের।

তিনি আরও বলেন, আপনারা এই অর্ধবার্ষিক সম্মেলনে এসেছেন, আপনাদের মনে রাখতে হবে আপনাদের প্রতিষ্ঠান তাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য পূরণে আপনাদের উপর ভরসা করেছেন এবং আপনাদের দ্বারা প্রদানকৃত সেবার মাধ্যমে লাখ লাখ মানুষের জীবন এবং পরিবারের সুরক্ষা নিশ্চিত করেছেন। তাই আপনাদের সর্বদা উন্নত ও দ্রুত গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করতে হবে। সর্বদা সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে গ্রাহকের আস্থা অর্জন করতে হবে।

আইডিআরএ সদস্য কামরুল হাসান বলেন, চতুর্থ প্রজন্মের জীবন বীমা কোম্পানি হিসেবে জেনিথ ইসলামী লাইফ নিয়মিত দাবি পরিশোধ করে আসছে। আমি জেনেছি আপনারা বিভিন্ন প্রকার বীমা দাবি বাবদ প্রায় ১৮ কোটি টাকা পরিশোধ করেছেন; যা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক ও আনন্দদায়ক। আপনাদের লাইফ ফান্ডও ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে। তবে লাইফ ফান্ড আরো বৃদ্ধি করতে হবে। যাতে মেয়াদান্তে আকর্ষণীয় মুনাফাসহ গ্রাহকের টাকা ফেরত প্রদান করা যায়। এ লক্ষ্যে আপনাদের নবায়ন আদায় হার ৭০ শতাংশে উন্নীত করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, জেনিথ ইসলামী লাইফের ম্যানেজমেন্টের সাথে আমাদের (আইডিআরএ) একটা শুনানি হয়েছে। সেখানে জেনিথ ইসলামী লাইফকে বেশ কিছু দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সেগুলো যথাযথভাবে পরিপালন করতে পারলে জেনিথ ইসলামী লাইফ বীমা খাতে আরও ভালো করতে পারবে।
কোম্পানির নিরপেক্ষ পরিচালক ও বিআইপিডি’র মহাপরিচালক কাজী মো. মোরতুজা আলী এসিআইআই বলেন, বীমা কর্মীরা মানুষের দুয়ারে দুয়ারে শান্তির সওদা নিয়ে ঘোরে। মানুষের আর্থিক নিরাপত্তা নিয়ে যে উদ্বেগ থাকে তা দূর করতে আমরা বীমা কর্মীরা কাজ করি। মানুষের মনের শান্তি দিতে আমরা বীমা নিয়ে কাজ করি। মনের শান্তি একজন মানুষের সবচেয়ে বড় চাওয়া।

কাজী মো. মোরতুজা আলী বলেন, প্রতিটি গ্রাহক আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। কোন গ্রাহকের প্রতি আমাদের অবহেলা করার সুযোগ নেই। একজন বীমা কর্মীর সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বীমা কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, প্রতিদিন আমরা পরিবর্তনে বিশ্বাসী। এই পরিবর্তন হতে হবে ভালোর দিকে, যা আমাদের লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে নেবে।

কাজী মোরতুজা আলী বলেন, বীমা কর্মীরা মানুষের ভালোর জন্য কাজ করে। একজন সাধারণ গ্রাহক, যিনি বীমা বোঝেন না, তাকে বীমা সম্পর্কে জানান এবং এর প্রয়োজনীয়তা তার কাছে তুলে ধরেন। বীমা করানোর মাধ্যমে একজন গ্রাহকের বিপদের সময় আর্থিক সেবা নিশ্চিত করেন বীমা কর্মীরা।

তিনি বলেন, একটি আদর্শ বীমা কোম্পানির জন্য যেসব গুণাবলী থাকা প্রয়োজন তার সবগুলোই শুরু হয়েছে জেনিথ ইসলামী লাইফে। ধীরে ধীরে সবগুলো গুণাবলী এখানে বাস্তবে পরিণত হবে ইনশাল্লাহ। আল্লাহ মানুষকে তার রিজিকের ৯০ শতাংশই দিয়েছেন ব্যবসার মাধ্যমে। আমরা সৎ ব্যবসার মাধ্যমে এই রিজিক অর্জনের চেষ্টা করব। আমাদের সবার লক্ষ্য এটাই হওয়া উচিত।

সভাপতির বক্তব্যে মুক্তিযোদ্ধা ফরিদুন্নাহার লাইলী বলেন, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের কঠোর মনিটরিংয়ের ফলে গ্রাহক ভোগান্তি আগের চেয়ে বহুলাংশে কমেছে। কোম্পানিগুলো এখন নিয়মিত দাবি পরিশোধ করছে। ফলে বীমার প্রতি গ্রাহক আস্থা আগের চেয়ে ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

তিনি বলেন, বর্তমানে দেশে ৩৫টি জীবন বীমা কোম্পানি কাজ করছে। এর মধ্যে যারা সর্বোত্তম সেবা দিতে পারবে তারাই এগিয়ে যাবে। সর্বদা গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করতে হবে। ২০১৩ সালে যাত্রা শুরু করে আমরা দ্রুত গ্রাহক সেবা নিশ্চিত এবং দ্রুত বীমা দাবি পরিশোধ করে ইতোমধ্যেই গ্রাহকের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছি।

ফরিদুন্নাহার লাইলী বলেন, আপনারা জেনে খুশী হবেন সরকারি ট্রেজারি বন্ডে আমাদের বিনিয়োগ রয়েছে ৫ কোটি ২০ লাখ টাকা, বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে এফডিআর রয়েছে ২৫ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। শেয়ার বাজারে আসার প্রাথমিক শর্ত হিসেবে ইতিমধ্যে আমরা উদ্যোক্তা অংশের সাড়ে ৪ কোটি টাকার স্পন্সর শেয়ার বিক্রি করেছি। আমাদের পরিশোধিত মূলধন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। অন্যান্য কাজও এগিয়ে চলেছে। আশাকরি দ্রুততম সময়ের মধ্যেই শেয়ার বাজারে আসার প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

বীমাকর্মী ও কমকর্তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ২০২৩ সালের ক্লোজিং শেষ হতে আর মাত্র ৬ মাস সময় বাকি আছে। আপনাদের সকলের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে অবশিষ্ট দিনগুলো কঠোর পরিশ্রম করে আপনারা আপনাদের ও কোম্পানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সচেষ্ট হবেন। বিশেষ করে নবায়ন প্রিমিয়াম আদায় যেন শতভাগ হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন। মান সম্পন্ন পলিসি বিক্রির দিকে নজর দিতে হবে, যাতে কোনভাবেই পলিসি তামাদি হয়ে না যায়। মনে রাখবেন একটি ভালো পলিসি আপনাকে নতুন আরেকটি পলিসি সংগ্রহের রসদ যোগাবে।

তিনি বলেন, আপামর জনসাধারণের জন্য বীমার কোনো বিকল্প নেই। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে তার সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে উন্নয়নের মহীসোপানে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে সকলের জন্য তখন বীমা প্রয়োজনীয়তা অনুভব হচ্ছে।

কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম নুরুজ্জামান মিথ্যা কথা বলে বা প্রতারণা করে পলিসি বিক্রি না করার আহ্বান জানিয়ে বীমা কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, বীমা পলিসি চালাতে পারবে না বা নবায়ন আসবে না, এমন কাউকে বীমা পলিসি করাবেন না। মনে রাখবেন, একটি ভালো পলিসি আপনাকে নতুন আরেকটি পলিসি সংগ্রহে সহায়তা করবে।

বেকারত্ব বিমোচনে বীমার গুরুত্ব অপরিসীম উল্লেখ করে জেনিথ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম নুরুজ্জামান বলেছেন, মানুষের কল্যাণের জন্য আমরা কাজ করছি। এতিম ও বিধবাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য আমরা কাজ করছি।

এস এম নুরুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশের যত বীমা কোম্পানি আছে তার মধ্যে আমাদের কোম্পানির পরিচালকমণ্ডলী স্বচ্ছভাবে কাজ করার জন্য আমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন। আমরা চেষ্টা করছি খুব তাড়াতাড়ি আইপিওতে যাওয়ার জন্য। এজন্য নবায়ন ব্যবসার প্রতি আমাদের আরো জোর দেয়া জরুরি।

তিনি বলেন, আপনারা জেনে খুশি হবেন যে, আমরা জেনিথ ইসলামী লাইফ এ পর্যন্ত ১৮ কোটি ২০ লাখ ১৯ হাজার ৩৩১ টাকা বীমা দাবি পরিশোধ করেছি। বর্তমানে আমাদের হাতে কোনো বীমা দাবি পেন্ডিং নেই। আমাদের কোম্পানির প্রায় ৩০ কোটি ৮৭ লাখ টাকা বিনিয়োগ রয়েছে। বর্তমানে আমাদের লাইফ ফান্ড দাঁড়িয়েছে ১০ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

আমরা এখন পর্যন্ত ১৮০টি মৃত্যুদাবি বাবদ ৩ কোটি ৬ লাখ টাকা, ৩ হাজার ৫৪৫টি এসবি বাবদ ১৩ কোটি ৪৮ লাখ টাকা, ৭৭৮টি স্বাস্থ্য বীমা বাবদ ৭১ লাখ ১২ হাজার টাকা, ম্যাচিউরিটির ২৭টি বীমা দাবি বাবদ ৫৮ লাখ টাকা এবং ১৪৪টি সারেন্ডারে ৩৭ লাখ টাকা পরিশোধ করেছি। এছাড়াও ৪১টি পলিসি লোন দেয়া হয়েছে, যার পরিমাণ ২১ লাখ টাকা।

জেনিথ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী বলেন, আমাদের কোম্পানির ৯০ শতাংশ কার্যক্রম ইআরপি সল্যুশনের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। আমাদের কার্যক্রমের ৯৯ শতাংশ-ই পেপারলেস করার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে। বীমা আইনে ৯০ দিন থাকলেও আমরা ৭ কর্মদিবসের মধ্যে বীমা দাবি পরিশোধ করতে সক্ষম হয়েছি।

এস এম নুরুজ্বজামান বলেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিণির্মানে বাংলা ভাষাকে গুরুত্ব দিয়ে বীমা কোম্পানির মধ্যে আমরাই প্রথম বাংলায় ওয়েবসাইট চালু করি এবং গ্রাহকের সুবিধার জন্য বাংলায় অ্যাপস চালু করি। আমাদের প্রত্যেকটি অফিসে অনলাইনে পিআর কাটা হয় এবং গ্রাহক সাথে সাথে এসএমএস পায়। আমরা এ বছর বোর্ড প্রদেয় ১ম বর্ষ ও নবায়ন লক্ষ্যমাত্রার ১০০ শতাংশ অর্জন করবো ইনশাআল্লাহ।

তিনি বলেন, আমাদের সক্ষমতা আছে বলেই বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫ হাজার শিক্ষার্থীর গ্রুপ জীবন ও স্বাস্থ্য বীমা সেবা দিয়ে আসছি। ইতোমধ্যে ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকার প্লেসমেন্ট শেয়ার বিক্রি হয়েছে, যার মধ্যে মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি অন্যতম।

বীমা কর্মীদের উদ্দেশ্যে এস এম নুরুজ্জামান বলেন, এ বছর আপনাদের জন্য ওমরা হজ্ব প্যাকেজ, নেপাল ভ্রমণ, কক্সবাজার আনন্দ ভ্রমণ, চেয়ারম্যান অ্যাওয়ার্ডসহ নানা ধরনের প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। ডেফার্ড ও নবায়ন প্রিমিয়ামের টাকা নগদ ও মার্কেন্টাইল ব্যাংকের মাধ্যমে জমা দিলে আমাদের অফিস থেকে আর রশিদ নিতে হবে না; তা সরাসরি গ্রাহকের পলিসি হিসাবে জমা হবে।

তিনি বলেন, গ্রাহক কোম্পানির ১৪টি ব্যাংক একাউন্টে তার প্রিমিয়াম জমা দিতে পারবেন। বিকাশ, রকেট ও কোম্পানির নামে একাউন্ট পেয়ী চেকের মাধ্যমে টাকা জমা দিবেন। আমাদরে গ্রাহকের দাবির (এসবি) টাকা বিইএফটিএন এর মাধ্যমে তাদের ব্যাংক হিসাবে সরাসরি জমা হচ্ছে। ইতোমধ্যে আমাদের এফএ থেকে সকল কর্মী-কর্মকর্তাদের সামান্য প্রিমিয়ামের বিপরীতে গ্রুপ ও হেলথ বীমা সুবিধা দিচ্ছি।

Facebook Comments Box
top-1
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Posted ১:০৫ অপরাহ্ণ | রবিবার, ১৬ জুলাই ২০২৩

bankbimaarthonity.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

এ বিভাগের আরও খবর

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

Sat Sun Mon Tue Wed Thu Fri
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30  
প্রধান সম্পাদক: মোহাম্মাদ মুনীরুজ্জামান
প্রকাশক : সায়মুন নাহার জিদনী
নিউজরুম:

মোবাইল: ০১৭১৫-০৭৬৫৯০, ০১৮৪২-০১২১৫১

ফোন: ০২-৮৩০০৭৭৩-৫, ই-মেইল: bankbima1@gmail.com

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: পিএইচপি টাওয়ার, ১০৭/২, কাকরাইল, ঢাকা-১০০০।