বিবিএনিউজ.নেট | শুক্রবার, ১৪ জুন ২০১৯ | প্রিন্ট | 504 বার পঠিত
৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকার বাজেটের বিশেষত্ব হলো গতানুগতিকতার বাইরে এ বাজেটে অনেকগুলো খাতকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। উদ্ভাবন ও নতুন তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য ১০০ কোটি, গবেষণা ও উন্নয়নে ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখাটা উৎসাহব্যঞ্জক। আমরা মনে করি এগুলো অত্যন্ত ভালো সুযোগ। সামাজিক সুরক্ষা খাতে ৭৪ হাজার ৩৬৭ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। আমাদের শ্রমিকদের সামাজিক সুরক্ষা খাতের অধীনে আনতে অর্থমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছিলাম। যদিও বাজেটে আলাদা করে পোশাক শ্রমিকের কথা বলা হয়নি, তবে তাদের সামাজিক সুরক্ষা খাতে নিয়ে আসতে বিনীত অনুরোধ করছি। বিজিএমইএ সভাপতি রুবানা হক এক বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেন।
বাজেটে পোশাক রফতানিতে অতিরিক্ত ১ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা করা হয়েছে। পোশাক খাতের জন্য এ ক্রান্তিকালে এটিকে আমরা যৎসামান্য মনে করি না। তবে ৩ শতাংশ হলে আমরা উপকৃত হতাম।
আনন্দের বিষয় হলো ব্যাংকরাপ্সি আইন ও ইনসলভেন্সি আইন প্রণয়নে কাজ করছে সরকার। এটি উদ্যোক্তাদের বিশেষ পরিস্থিতিতে সুরক্ষা দেবে। বাজেটে ভ্যাট ও কাস্টমস আইনে সাংঘর্ষিক জায়গাগুলো সমাধান করা হবে বলে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। সব আমদানি ও রফতানি পণ্যকে স্ক্যানিংয়ের আওতায় আনার ঘোষণাও দেয়া হয়েছে। এতে করে শিল্পে স্বচ্ছতা আসবে। পোশাক শিল্পে করপোরেট করহার ১০ শতাংশ করার সুপারিশ করেছিলাম, যদিও তা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। বাজেটে অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থায় ব্যবহূত পাঁচটি উপকরণের শুল্কহার হ্রাস করে ৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব শিল্পের জন্য ইতিবাচক।
Posted ১০:০২ পূর্বাহ্ণ | শুক্রবার, ১৪ জুন ২০১৯
bankbimaarthonity.com | Sajeed