বিবিএনিউজ.নেট | বুধবার, ০৭ অক্টোবর ২০২০ | প্রিন্ট | 309 বার পঠিত
ঠুমরী, দাদড়া, চৈতী, কাজরি এবং গজল সম্রাজ্ঞী বেগম আখতারের সঙ্গে বাঙ্গালীর অন্তরঙ্গ সম্পর্ক বহু দিনের।
জমিদার বিশ্বম্বর রায়ের ছেলের উপনয়নের সেই সন্ধ্যে। জলসাঘরে গানের আসরে দুর্গাবাঈ ধরলেন পিলু ঠুমরি। ‘ভরি ভরি আয়ি মোরি আঁখিয়া’। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাহিত্যকে আশ্রয় করে সত্যজিৎ রায়ের ‘জলসাঘর’-এর সেই গানের মায়াবি মাদকতায় আজও আচ্ছন্ন সঙ্গীত রসিকেরা। সেই সঙ্গেই চিরস্মরণীয় দুর্গাবাঈ-এর চরিত্রে বেগম আখতার। তাঁকে দিয়ে বাংলা গান গাওয়ানোর সেই সব ঘটনা তো আজ ইতিহাস। ‘জোছনা করেছে আড়ি’, ‘পিয়া ভোলো অভিমান’, ‘কোয়েলিয়া গান থামা’ ইত্যাদি গান আজও নবীন। ‘আই মোহাব্বত’,‘উয়ো যো হাম মে তুম মে’ কিংবা মির্জা গালিবের লেখা ‘ইয়ে না থি হামারি কিসমৎ’ বাঙালির কাছে কখনও পুরনো হবে না। গানের ভেতর জীবনের আনন্দ খুঁজে পেতেন আখতারি।১৯৭৪ সালের অক্টোবর মাসে আমদাবাদে একটি অনুষ্ঠানে গান গাইতে গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু অনুষ্ঠানের মাঝেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। মাত্র ৬০ বছর বয়সে, সে বছরেরই ৩০ অক্টোবর প্রয়াত হন।
Posted ৩:৫৬ অপরাহ্ণ | বুধবার, ০৭ অক্টোবর ২০২০
bankbimaarthonity.com | Sajeed