বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৬ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

Ad
x

সিইওরা চাপমুক্ত হয়ে কাজ করলে বন্ধ হবে মানিলন্ডারিং-বিএম ইউসুফ আলী, প্রেসিডেন্ট বিআইএফ

  |   রবিবার, ২১ নভেম্বর ২০২১   |   প্রিন্ট   |   509 বার পঠিত

সিইওরা চাপমুক্ত হয়ে কাজ করলে বন্ধ হবে মানিলন্ডারিং-বিএম ইউসুফ আলী, প্রেসিডেন্ট বিআইএফ

স্বাস্থ্যখাতে ক্যানসার বা এইডসের মতো আর্থিক খাতের ‘নীরব ঘাতক’ মানিলন্ডারিং। অবৈধ অর্থকে বৈধ করার প্রক্রিয়া সম্পর্কে কিছুদিন আগেও মানুষ তেমন একটা জানতো না। কিন্তু এই নীরব ঘাতক যেন আর্থিক খাতের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রবেশ করে কুরে কুরে শেষ করে দিচ্ছে দেশের সম্ভাবনা।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার পথে এই বাধাকে নির্মূল করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বদ্ধপরিকর। উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে মানিলন্ডারিংয়ের ভয়াবহতা অনুধাবন করে ২০০২ সালে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন পাস করে সরকার। আর্থিক খাতের অন্যতম বীমার ক্ষেত্রে এই ব্যাধি বিস্তারের সুযোগ কিছুটা কম থাকলেও যেকোনো সময় প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। এই নীরব ব্যাধির বিস্তার রোধে মূল ভূমিকা পালন করতে হবে প্রতিষ্ঠানের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তাদের (সিইও)। কারণ তাদের শক্ত পদক্ষেপে তৃণমূল থেকে সর্ব্বোচ্চ পর্যায়ে সুচারুভাবে আইন পরিপালন হয়ে থাকে।

কিন্তু বিভিন্ন সময়ে এই শীর্ষ কর্মকর্তাদের উপরেই আসে পরিচালনা পর্ষদের শাস্তির খড়গ। সিইওদের সুরক্ষার পাশাপাশি আইন পরিপালন অব্যাহত রাখতে গত কয়েক বছর যাবৎ কাজ করছে মুখ্য নির্বাহীদের সংগঠন বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স ফোরাম (বিআইএফ)। শুরু থেকেই এর প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা বিএম ইউসুফ আলী। তার কাছে জানতে চাওয়া হয় বীমাখাতে মানিলন্ডারিংয়ের প্রভাব সম্পর্কে। সাক্ষাৎকালে মানিলন্ডারিংয়ের ভয়াবহতা, এ থেকে পরিত্রাণের উপায় ও বীমা সিইওদের ভূমিকা নিয়ে কথা হয় তার সাথে। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন দৈনিক ব্যাংক বীমা অর্থনীতির প্রতিবেদক জাহিদুল ইসলাম। পাঠকদের উদ্দেশ্যে তার সে সাক্ষাৎকারের চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো।

ব্যাংক বীমা অর্থনীতি : জীবন বীমাখাতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য পপুলার লাইফ অন্যতম। প্রথমেই জানতে চাইবো, কোন স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের কারণে পপুলার লাইফের আজকের এই অবস্থান।

বিএম ইউসুফ আলী : এ বিষয়ে প্রথমত আমি বলবো, আমরা সময়মতো বীমা দাবি পরিশোধ করি। এ বিষয়ে আমাদের পক্ষ থেকে কোনো গাফিলতি নেই। তবে লাখ লাখ গ্রাহকের মধ্যে দু’একজনের কাগজপত্রে ভুল থেকে যায় এবং সেটা ঠিক করতে প্রক্রিয়াগত হয়তো একটু সময় লাগে। এটা আমাদের কোনো অলসতার জন্য না। ধরুন, এনআইডিতে কারো নাম আছে রোখসানা অথচ আমাদের গ্রাহক তালিকায় তার নাম দেয়া রোখসানা খাতুন। তখন এটি সংশোধন করতে বা এফিডেভিট করতে পরামর্শ দেই এবং চেয়ারম্যান বা প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তাদের সত্যায়ন কপি চাই। এতে যে সময়টুকু লাগে সেটাই মূলত দেরি হয়। এজন্য গ্রাহক, কোম্পানি বা কর্মকর্তা এবং মাঠকর্মী কেউই দায়ী না। তবে বর্তমানে এমন ঘটনা হয়না বললেই চলে। কারণ এখন আমাদের কর্মীরা অনেক ট্রেইন্ড আপ। এখন ভোটার আইডি ছাড়া কোনো পলিসি গ্রহণ করা হয় না। ফলে এখন আর নাম সংশোধন বা অন্য কোনো অমিল প্রায় পাওয়া যায় না। ফলে ম্যাচিউরিটির সময় খুব সহজেই তারা দাবির টাকা পেয়ে যায়।

ব্যাংক বীমা অর্থনীতি : মানিলন্ডারিং ইন্স্যুরেন্স ইন্ডাস্ট্রির কী ধরনের ক্ষতি করছে?

বিএম ইউসুফ আলী : মানিলন্ডারিংয়ের ফলে বীমাখাতে প্রধান যে সমস্যা হচ্ছে তা হলো কোম্পানির টাকা ড্রেনেজ হয়ে যায়। এতে গ্রাহকরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তারা সময়মতো বীমা দাবি পায় না, ফলে বীমা নিয়ে ইমেজ সংকট তৈরি হয়। আবার প্রতিষ্ঠান মুনাফার ধারা অব্যাহত রাখতে না পারায় শেয়ারহোল্ডাররা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তারা প্রাপ্য লভ্যাংশ থেকে বঞ্চিত হয়। অবশ্য বীমাখাতে যেহেতু বড় ধরনের লেনদেন এবং চুক্তি হয় না, তাই এখানে সে ধরনের সুযোগ একটু কম। অর্থাৎ মানিলন্ডারিংয়ের আশঙ্কা রয়েছে তবে সুযোগ কম। এক্ষেত্রে অনিয়ম প্রতিরোধের প্রধান উপায় হচ্ছে সেগুলো ঢোকার পথ বন্ধ করা। আমরা যদি সেগুলো বন্ধ করতে না পারি, তাহলে এখানে মানিলন্ডারিংয়ের আশঙ্কা থেকে যায়। যেমন- একজন গ্রাহক বড় একটি পলিসির প্রিমিয়াম দিলো দশ লাখ টাকা। এখন এই টাকা যিনি দিয়েছেন, তিনি কীভাবে পেয়েছেন, কোন মাধ্যমে দিয়েছেন, সেই তথ্য বিএফআইইউতে আমাকে জানাতে হবে। যদি এটা আমি না করি, সঠিকভাবে কেওয়াইসি ফরম পূরণ না করি এবং মানিলন্ডারিং বন্ধে বিএফআইইউয়ের যে নিয়মনীতি রয়েছে তা মানি, তাহলে যে লোক টাকাটা দিলো সে আমার কোম্পানিতে টাকা রেখে বেঁচে গেলো। পরবর্তী পর্যায়ে সে পলিসির বেনিফিট হিসেবে যে রিটার্ন পাবে সেটাকে বৈধ উৎস হিসেবে দেখিয়ে দিলো। অর্থাৎ অবৈধ টাকা হলে সেটা এখন বৈধ হয়ে গেলো। কিন্তু সে যেভাবে টাকাটা ঢুকিয়েছে তা খতিয়ে দেখা আমার দরকার ছিল। এই জায়গায় আমাদের আরো শক্তিশালী করতে হবে। এজন্য মানিলন্ডারিংয়ের আইন-কানুনগুলো পরিপূর্ণ অনুসরণ করতে হবে। এসব বিষয়ে সচেতন করে তুলতে আমাদের ক্যামেলকোদের নিয়ে প্রতিবছরই মানিলন্ডারিংয়ের সম্মেলন ও মাঝে মাঝে প্রশিক্ষণ হয়। এমনকি আমরা নিজেরাও এসব কর্মকর্তাদের ট্রেনিং করাই। এর কারণ হলো বীমায় মানিলন্ডারিং প্রবেশের যে ছিদ্রগুলো রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করে কেউ যেন অনিয়ম সংঘটিত করতে না পারে, সেজন্য যথাযথভাবে কেওয়াইসি ফরম পূরণ করতে হবে। তাছাড়া বীমায় একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের উপরে অর্থ লেনদেন হলে তা বিএফআইইউকে জানানোর নির্দেশনা রয়েছে। এগুলো সঠিকভাবে মেনে চললে মানিলন্ডারিংয়ের সুযোগ থাকে না। আবার বীমা কোম্পানিগুলোর বিভিন্ন ইনভেস্টমেন্টের ক্ষেত্রেও লক্ষ্য রাখতে হবে। এখানেও অনিয়মের সুযোগ থেকে যায়।

ব্যাংক বীমা অর্থনীতি : মানিলন্ডারিং প্রতিরোধে সিইওরা বড় ভূমিকা পালন করে। কিন্তু সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনায় তাদের মনিটরিংয়ের অবহেলা বিষয়টি গণমাধ্যমে উঠে এসেছে। এক্ষেত্রে এই অবহেলার কারণ কি এবং দায়িত্ব পালনে তাদের উপর কোনো চাপ আছে কিনা? থাকলে উত্তরণের উপায় কি?

বিএম ইউসুফ আলী : আসলে সিইওরা তো বোর্ডের অধীনে চাকরি করেন। তাদেরকে বোর্ডের চাপেই তটস্থ থাকতে হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে যে ব্যাংকগুলো তাদের এমডিদের কিন্তু যখন-তখন চাকরি থেকে অবসায়ন বা টার্মিনেট করা হয় না। কিন্তু ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিগুলোর সিইওরা যখন-তখন টার্মিনেট হচ্ছে। যেমন-নন লাইফের কমিশন নিয়ে, সেখানে ১৫ শতাংশের বেশি কমিশন দেয়ার নিয়ম নেই। কিন্তু এই নির্দেশনা পালন করতে গিয়ে কোনো সিইওর যদি ব্যবসা কমে যায়, তখন তাকে চাকরি হারাতে হয়। এমন অভিযোগ আমার কাছে এসেছে। আবার ব্যবসা করতে গিয়ে যদি বেশি কমিশন দেয়, তখন আইন লঙ্ঘন হয়। ফলে তাদের ওপর একটা চাপ সবসময়ই থাকে। অপরদিকে জীবন বীমায় ব্যবসার ক্ষেত্রে একটা টার্গেট থাকে। আমাদের পারিপার্শ্বিক ও আর্থ-সামাজিক অবস্থানের কারণে টার্গেট পূরণে ব্যর্থ হলে তার চাকরি নেই। তাছাড়া মানুষ এখনও বীমা কি সেটা পুরোপুরি বোঝে না। এখনো বীমাপলিসি পুশ সেল (জোরাজুরি/অনুনয়-বিনয় করে বিক্রি) করতে হয়। অথচ অন্যান্য দেশে বীমা প্রতিষ্ঠানের অফিসে এসে গ্রাহকরা পলিসি করে। আমাদের দেশে এসব হচ্ছে না। কারণ সিইওদের চাকরির ভয় থাকে। ফলে আইন মেনে গ্রাহকের স্বার্থরক্ষা করতে পারে না।

এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য আমরা সিইওদের সংগঠন বিআইএফ, নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা আইডিআরএ এবং কোম্পানিগুলোর সংগঠন বিআইএ’র সাথে বিভিন্ন আলাপ-আলোচনা করেছি এবং এটা বর্তমানে অনেকটাই সুশৃঙ্খল অবস্থায় চলে এসেছে। বিআইএ’র কমিটিতেও এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সেখানে ২০ জনের কমিটিতে মালিকপক্ষের সাথে বীমা কোম্পানির ৯ জন সিইও আছেন। আমি নিজেও সেখানকার নির্বাহী কমিটির সদস্য। সেখানে বলা হয়েছে যেন হুট করে কাউকে চাকরি থেকে বাদ দেয়া না হয়। তাকে সময় দেয়া, সংশোধনের সুযোগ, ব্যবসা আনার সুযোগ দেন, কোনো অন্যায় করলে সেখানে তদন্ত করেন। মালিকপক্ষও বিষয়টিতে সমর্থন করেছেন। এখন তারাও বলছে হুট করে চাকরি থেকে বিদায় না করে একটি সিস্টেম বা যথাযথ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে এটা করা হবে। আসলে সিইও নিয়োগ এবং অপসারণ বা পদত্যাগে একটি নিয়ম আছে। আগে দেখা যেতো পরিচালনা পর্ষদ কোনো নিয়মনীতি না মেনে বিকেলে বোর্ড মিটিংয়ের সিদ্ধান্তের পর সন্ধ্যায় হুট করে চাকরি থেকে বিদায় দিয়ে দিতো। কিন্তু কেউ অনিয়ম করলে তাকে বিদায় করার আগে তদন্ত করা দরকার। আমাদের কথা হচ্ছে, কেউ যদি অন্যায় করে তাকে ছাড় দেয়ার সুযোগ নেই। এক্ষেত্রে নিয়ম মেনে তাকে অপসারণ বা বাদ দেয়া হোক।

ব্যাংক বীমা অর্থনীতি : পপুলার লাইফে এ ধরনের ঘটনা কখনো ঘটেছে কিনা বা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল কিনা?

বিএম ইউসুফ আলী : আমাদের এখানে কখনো এমন ঘটনা ঘটেনি। বিএফআইইউ আমাদের কাছে বিভিন্ন সময় তথ্য ও কাগজপত্র চেয়েছে। আমরাও সবসময় তাদের সেসব তথ্য সরবরাহ করেছি। এমনকি আমাদের রিপোর্টিং কার্যক্রমে তারা সন্তুষ্টিও প্রকাশ করেছে। এ জন্য বলবো আমরা শুরু থেকেই এ বিষয়ে ভালো অবস্থানে আছি এবং ভবিষ্যতে কোনো দুর্ঘটনা ঘটবে না, এমন আশা করছি। তবে এটি আসলে ব্যক্তি বিশেষের উপর নির্ভর করে। আজ ধরুন আমি আছি, আমার পরিচালনার সিস্টেম এক ধরনের, যখন আরেকজন বসবে তার সিস্টেম হবে ভিন্ন। আবার আমার আগে যিনি সিইও ছিলেন তার পরিচালনার ধরনও আলাদা ছিল। আমি মনে করি, একজন সিইও যদি আন্তরিক হয় এবং সততা ও ন্যায়নিষ্ঠার সাথে কাজ করে তাহলে এমন ঘটনা ঘটার কথা নয়। তবে টুকটাক ছোটখাট ভুলত্রুটি হতে পারে, কিন্তু বড় ধরনের কিছু হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।

ব্যাংক বীমা অর্থনীতি : অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা ব্যয় দেখিয়ে অনেক প্রতিষ্ঠান টাকা সরিয়ে ফেলছে, যেটা মানিলন্ডারিংয়ের একটি চিহ্ন। এগুলো মনিটরিংয়ে আরো কি পদক্ষেপ নিলে ভালো হয়?

বিএম ইউসুফ আলী : মানিলন্ডারিং মূলত অবৈধ টাকাকে বিভিন্ন উপায়ে বিনিয়োগ খাটিয়ে, ঘুরিয়ে প্যাঁচিয়ে অর্থনীতির মূল স্রোতধারায় প্রবেশ করিয়ে বৈধ করা। তবে এ বিষয়টা এখনো ইন্স্যুরেন্সে ইন্ডাস্ট্রিতে তেমন বড়ভাবে পাওয়া যায়নি। তবে সাম্প্রতিক সময়ে একটি বীমা কোম্পানির কেনাটাকায় বড় ধরনের অনিয়মের বিষয়ে গণমাধ্যমে এসেছে। ১০ কোটি টাকায় কিনে ৫০ কোটি টাকায় বিক্রি, এখানেই তো মানিলন্ডারিং হয়েছে। এ জন্য বিভিন্ন কেনাকাটায় সতর্ক থাকতে হবে। আগেই বলেছি আমাদের এখানে মানিলন্ডারিংয়ের সুযোগ আছে, তাই আমাদের ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে এবং দায়িত্বশীলতার সাথে প্রশাসন পরিচালনা করতে হবে। আর অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা ব্যয়ের বিষয়ে আইডিআরএ ভালো পদক্ষেপ নিয়েছে। যাদের ব্যয় বেশি বা সীমার বাইরে তাদের নিয়ন্ত্রক সংস্থায় ডেকে শুনানি করছে। এদের কাউকে সতর্ক করা হচ্ছে, কাউকে জরিমানা। আবার কারো লাইসেন্স পর্যন্ত বাতিল করা হচ্ছে যেটা আপনারা পত্র-পত্রিকায় দেখেছেন। কারো লাইসেন্স স্থগিত করে দীর্ঘদিন পর শুধরে আবার অনুমোদন দিয়েছে বা সিইওকে অপসারণ করেছে। এ ধরনের কঠোর পদক্ষেপের কারণে আগের চেয়ে অনেকটাই শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে।

Facebook Comments Box
top-1
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Posted ১২:৫২ অপরাহ্ণ | রবিবার, ২১ নভেম্বর ২০২১

bankbimaarthonity.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

Sat Sun Mon Tue Wed Thu Fri
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30  
প্রধান সম্পাদক: মোহাম্মাদ মুনীরুজ্জামান
প্রকাশক : সায়মুন নাহার জিদনী
নিউজরুম:

মোবাইল: ০১৭১৫-০৭৬৫৯০, ০১৮৪২-০১২১৫১

ফোন: ০২-৮৩০০৭৭৩-৫, ই-মেইল: bankbima1@gmail.com

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: পিএইচপি টাওয়ার, ১০৭/২, কাকরাইল, ঢাকা-১০০০।